‘নগরীর পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের আদলে সাজানো হবে। এ জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। সমুদ্র সৈকত এলাকায় ব্যবসা, আলোকচিত্র, সিসি ক্যামেরা, খাবারের মূল্য নির্ধারণ, ফুটওভার ব্রিজসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে। চাঁদাবাজি বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে, আনা হবে স্বচ্ছতা। আগামী এক মাসের মধ্যে এই পরিকল্পনা দৃশ্যমান হবে।’ গতকাল চট্টগ্রাম বিচ ম্যানেজমমেন্ট কমিটির সভায় জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান এসব কথা বলেন।
জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে নগরীর পতেঙ্গা, পারকি সমুদ্র সৈকতসহ জেলার সকল সমুদ্র সৈকতের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা এবং পর্যটন উন্নয়নের লক্ষ্যে আয়োজিত সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাকিব হাসান, বাঁশখালী উপজেলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমিন আকতার, অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার কবীর আহমদ, কমিটির সদস্য ও চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি চৌধুরী ফরিদ, সীতাকুণ্ডের ইউএনও কে এম রফিকুল ইসলাম, ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. তৌহিদুল আরিফ, জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা দিদারুল আলম, সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফুল ইসলাম, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি মোহাম্মদ জহির আহমদ ও ৪১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ছালেহ আহমদ চৌধুরী বক্তব্য রাখেন।
সভায় জেলা প্রশাসক বলেন, গুলিয়াখালী–বাঁশখালী ও আনোয়ারা সমুদ্র সৈকতের পরিকল্পিত উন্নয়নের জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা পরিকল্পনাপত্র গ্রহণ করবেন। পর্যটনকেন্দ্রগুলোর উন্নয়ন ও পর্যটকবান্ধব হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ৭ সদস্যের উপ–কমিটি গঠন করা হয়েছে। মাস্টারপ্ল্যানের আদলে চট্টগ্রামের পর্যটনকেন্দ্রগুলো সাজানো হবে।