আজ যে শিশু ভূমিষ্ট হলো তা যেন জ্বলন্ত সত্যের আগমন। তারা যেন ভালো মন্দ বুঝতে পারে, নারীদের সম্মান করাটাও পারিবারিক শিক্ষার অংশ। আত্মসমালোচনা করাটা দরকার। আমরা নিজেদের দোষটা দেখি না পরের দোষটা দেখি কিন্তু আত্মসমালোচনা করলে প্রকৃত মানুষ হওয়া যায়। চরম সংকটে থেকেও সত্য থেকে বিচ্যুত না হওয়া মধুর ভাষণে মন জয় করা, বিনয়ী হতে পারা বড় গুণ। বর্তমান প্রজন্মের লেখিকা হিসেবে মনে করি শুধু অর্থের পিছনে না ছুটে গুণী মানুষকে অনুসরণ করা। কুকর্ম করলে নিষ্কলুষ চরিত্রে কালিমা পড়বে। বিনয়ের মত গুণ যার আছে সে জগতপূজ্য। নিজ দায়িত্ব পালন করতে হবে অন্যায় না করা ক্ষমা করে দেওয়া মহৎ গুণ। সংবাদপত্রের মাধ্যমে তৃণমূল খবরগুলো আসছে পাঠকদের মাঝে। অল্পতে খুশি থাকা এবং পরশ্রীকাতর মনোভাব ত্যাগ করা, তাহলে সমাজে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখা যায়। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে বর্তমানে নানা সমস্যা দেখা দিচ্ছে যা পরিস্থিতি অবনতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে তাই রাজনৈতিক দলগুলো আদর্শবান হতে হবে সাম্প্রাদায়িকতা ক্রমশ চরম রূপ লাভ করছে যা আগামীতে খারাপ রূপ সহিংসতার দিকে এগিয়ে যাবে যা কাম্য নয়। নিরীহ জনগণকে সুখে শান্তিতে বাঁচতে দিতে হবে। ৫টি মৌলিক অধিকার সবাই যেন পায় সেদিকে দৃষ্টি দিতে হবে রাজনৈতিক দলগুলোর। তাহলে দেশ এগিয়ে যাবে।