উইথ কোয়ালিটি ইন টাইম– মূলমন্ত্র নিয়ে শুরু থেকেই পদ্ধতিগত নির্মাণ, নিরবচ্ছিন্ন সময়ানুবর্তিতা, কঠোর মান নিয়ন্ত্রণ এবং ইনোভেটিভ সলিউশনের মাধ্যমে গ্রাহকসেবা দিয়ে আসছে আবাসন খাতের অন্যতম প্রতিষ্ঠান সিপিডিএল।
গুণগত মান বজায় রেখে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই প্রকল্প হস্তান্তর করার মাধ্যমে গ্রাহকদের আস্থা ও নির্ভরতার প্রতীক হয়ে উঠেছে প্রতিষ্ঠানটি। দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে আবাসন খাতে অর্জিত অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতা পুঁজি করে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম ছড়িয়ে নির্মাণপ্রক্রিয়া শুরু করেছে রাজধানী ঢাকায় বিভিন্ন প্রাইম লোকেশনে।
আবাসন খাতে সব সময় নতুন নতুন কনসেপ্টে ভিন্ন ধারার সলিউশনের পরিচয় করায় বেশ জনপ্রিয় সিপিডিএল। একটি ফ্ল্যাটকে বর্গফুটের গাণিতিক আবদ্ধতা থেকে মুক্ত করে পরিপূর্ণ লাইফস্টাইলে সমপ্রসারিত করার কাজে সিপিডিএল বরাবরই সিদ্ধহস্ত। স্টারক্লাস কন্ডোমিনিয়াম হতে সিকিউরড কমিউনিটি লিভিং কিংবা গেইটেড কমিউনিটি, অথবা ফুল ফার্নিশড স্টুডিও অফিস বা সেকেন্ড হোমের মতো গ্রাহক–সমাদৃত কনসেপ্টগুলোর সঙ্গে চট্টগ্রামবাসীকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে তারা। শুধু তা–ই নয়, ওয়ান সিটি টু টাউন কনসেপ্টের আদলে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় প্রথম স্যাটেলাইট সিটিও নির্মাণ করছে সিপিডিএল।
সাধারণত বেসিক প্রকল্প নির্মাণের বাইরে এসে সিপিডিএল সোশ্যাল হ্যাপিনেসের সংযুক্তি ঘটায়। প্রকল্প–সংশ্লিষ্ট এলাকার পরিবেশ ও প্রতিবেশ ঢেলে সাজানোর পাশাপাশি উন্নয়ন ঘটায় পুরো এলাকার মানুষের জীবনমানের। নান্দনিক চট্টগ্রাম প্রকল্পের আওতায় জামালখান সবুজায়ন কিংবা সবুজ ঐতিহ্যে অনন্য দেবপাহাড়ের মতো অনেক উদাহরণ অসংখ্য মানুষের জীবনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ উন্নয়ন ঘটাচ্ছে প্রতিনিয়ত। চট্টগ্রামের দেবপাহাড়, জামালখানসহ নগরীতে সবুজায়ন সৃষ্টির মাধ্যমে নান্দনিক চট্টগ্রাম মেয়র অ্যাওয়ার্ড ২০২২–এ সেরা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে সিপিডিএল।
সিপিডিএল তার কর্মোদ্যোগের মাধ্যমে দেশের রিয়েল এস্টেট খাতে প্রতিনিয়ত যুগোপযোগী পরিবর্তন ঘটানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে। শুধু নির্দিষ্ট সময়ে প্রকল্প বুঝিয়ে দেওয়ার মধ্যে নিজেদের সীমাবদ্ধ রাখেনি, গ্রাহকদের কাছে হস্তান্তরপরবর্তী সব ধরনের সেবাও প্রদান করে থাকে। এই সেবা দ্রুততর এবং সহজভাবে প্রদানের জন্য সিপিডিএল–ই বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিষ্ঠান, যারা মোবাইল অ্যাপভিত্তিক আফটার হ্যান্ডওভার সেবাপদ্ধতি চালু করেছে।
বর্তমানে চট্টগ্রামের, ফয়’স লেক, খুলশী, জিইসি, লালখানবাজার, মুরাদপুর, জামালখান, দেবপাহাড়, পাঁচলাইশ, কাতালগঞ্জ, লাভ লেইন, ফিরিঙ্গীবাজার এবং ঢাকায় উত্তরা, বসুন্ধারা, ১০০ ফিট মাদানী এভিনিউ, পল্টনসহ বিভিন্ন স্থানে মোট ৪০ টিরও বেশি প্রপার্টিজ নিয়ে কাজ করছে সিপিডিএল।