পালসার বাংলাদেশে স্পোর্টস বাইকের সূচনা থেকে একে বিপ্লবে পরিণত করেছে এবং বাইকপ্রেমীদের কাছে পরিণত হয়েছে সর্বাধিক জনপ্রিয় স্পোর্টস বাইক হিসেবে। দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে বাইকপ্রেমীদের কাছে পালসার মানেই পাওয়ার। পালসার নিয়ে এসেছে বাজাজ পালসার এন ১৬০, বাংলাদেশের প্রথম ১৬০ সিসি মোটরসাইকেল যার ডুয়েল–চ্যানেল এতে আছে। এছাড়াও নতুন এই পালসারে আছে প্রজেক্টর হেডল্যাম্প এবং আন্ডারবেলি এগজস্ট, যা বাংলাদেশের মোটরসাইকেলের ১৬০ সিসি সেগমেন্টের মধ্যে প্রথম। এর ৩৭সস ফ্রন্ট সাসপেনশন এবং ৩০০সস ডিস্ক ব্রেকও এই সেগমেন্টে সেরা। টুইন–চ্যানেল ফিচারটি চাকা লক না হওয়া/আটকে যাওয়া এবং/বা যেকোনো রাস্তায় চাকা যেন পিছলে না যায় তা নিয়ে কাজ করে। ৩৭ মিমি টেলিস্কোপিক ফ্রন্ট ফর্কসহ ফ্রন্ট সাসপেনশন দুর্দান্তভাবে গতি বাড়াতে ও থামাতে সাহায্য করে। এটি ডিটিএস প্রযুক্তির ইঞ্জিন, এই ক্যাটাগরিতে প্রথম পেটেন্ট করা। যা চালককে দেয় নতুন পাওয়ার। নতুন পালসার দেখতে এতটাই আকর্ষণীয় যে সবাই ফিরে তাকাবে। দুই মেটাল রঙের আবহে তৈরি এর ভিন্নধর্মী ইন্টারপ্লে যেমন প্রিমিয়াম লুক দিয়েছে, তেমনি এর ইনফিনিটি ডিসপ্লে বাইকটিকে দিয়েছে একটি হাই–টেক লুক। আধুনিক জীবনকে আরও সহজ করে তুলতে ট্যাঙ্ক ফ্ল্যাপের কাছেই রয়েছে ইউএসবি চার্জিং পয়েন্ট।
উত্তরা মোটর্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মতিউর রহমান অনুষ্ঠানে নতুন পালসার এন১৬০ উদ্বোধন করেন, তাঁর সাথে ছিলেন হেড অফ বিজনেস প্ল্যানিং নাঈমুর রহমান, সিইও দিলীপ ব্যানার্জি, বিভাগীয় ব্যবস্থাপক (দক্ষিণ এশিয়া, বিভাগ, ও শচীন ডেশপান্ডে বাজাজ অটোস) সামীর মারদিকার।
নতুন পালসার সম্পর্কে মতিউর রহমান বলেন, বাংলাদেশে দামী মোটরসাইকেলের চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, কারণ গ্রাহকরা প্রিমিয়াম ও দামী বাইক থেকেই সেরা প্রযুক্তি এবং সেরা পারফরম্যান্স পান। উত্তরা মোটর্স বাংলাদেশে সর্বোচ্চ সংখ্যক বাজাজ মোটরসাইকেল সরবরাহ করে, কিন্তু এই পালসার নতুন অনেক গ্রাহকদের আকাক্সক্ষা পূরণ করবে, যারা স্পোর্টস বাইকের পাওয়ার এবং পারফরম্যান্স চান কিন্তু নির্দিষ্ট সিসি লিমিটের বাইরে যেতে চান না।
নতুন বাজাজ পালসার পাওয়া যাচ্ছে শুধুমাত্র উত্তরা মোটর্স লিমিটেডের সমস্ত ডিলার পয়েন্ট জুড়ে ব্রুকলিন কালো রঙে। আরও জানতে ভিজিট করুন bangladesh.globalbajaj.com বা পালসার বাংলাদেশ–এর ফেসবুক পেজwww.facebook.com/pulsarbangladesh।