প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে শিক্ষকদের আমরা যেভাবে সম্মানের চোখে দেখে এসেছি তা বজায় রাখতে হলে আগ্রহী মেধাবীদের শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত হতে হবে। সরকারের পক্ষে সবাইকে সমানভাবে সাপোর্ট দেওয়া সম্ভব হয় না, করোনায় ভিন্ন পেশায় চলে যাওয়া শিক্ষকদের তেমন সহযোগিতা করা সম্ভব হয়নি। তবে সরকারের সদিচ্ছা ও আন্তরিকতার অভাব নেই। সমাজকে প্রস্তুত হতে হবে এবং আন্তরিক হতে হবে শিক্ষানীতি বাস্তবায়নে। আমরা যদি সবক্ষেত্রে দেশের উন্নয়নের চিন্তা করলে দল-মত সবাইকে নিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থা ভালো অবস্থায় নিয়ে যেতে পারবো। মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. আবু রায়হান দোলন। যুগান্তর সমাজ উন্নয়ন সংস্থা (জেএসইউএস) ও গণসাক্ষরতা অভিযানের যৌথ আয়োজনে গত ১২ অক্টোবর টিআইসির গ্যালারি হলে বিশ্ব শিক্ষক দিবস উদযাপনের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা।
কবি সাঈদুল আরেফীনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো’র সহকারী পরিচালক মো. জুলফিকার আমিন, সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজের শিক্ষক প্রশিক্ষক শামসুদ্দিন শিশির, বাকবিশিস- এর সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, বাশিস, চট্টগ্রাম শাখার সাধারণ সম্পাদক অঞ্চল চৌধুরী।
আরিফুর রহমানের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন, শিশু সাহিত্যিক বিপুল বড়ুয়া, নেছার আহমেদ খান, মোহাম্মদ আলী শিকদার, শহীদুল হক মোল্লা, কালারপোল স. প্রা. বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লক্ষ্মী কর, ড. মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন, নোমান উল্লাহ বাহার, ফারজানা কামাল প্রমুখ। মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন মুনজিলুর রহমান। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।