শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ে দেশে দুদিন (শুক্রবার ও শনিবার) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশনা জারি করে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে স্ব স্ব কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তক্রমে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করেছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির জিইসি মোড় ক্যাম্পাসে একাডেমিক বিভাগগুলোর চেয়ারম্যান ও ডিনদের নিয়ে সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার অনুষ্ঠিত সভায় প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন সভাপতিত্ব করেন।
সভায় উপস্থিত ছিলেন মাননীয় উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী শামীম সুলতানা, মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হক, ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদের প্রফেসর অমল ভূষণ নাগ, কলা ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহীত উল আলম, প্রকৌশল ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তৌফিক সাঈদ, রেজিস্ট্রার জনাব খুরশিদুর রহমান, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শেখ মুহাম্মদ ইব্রাহিম, চিফ ইঞ্জিনিয়ার মো. আবু তাহের, ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদের সহকারী ডিন প্রফেসর এম. মঈনুল হক, স্থাপত্য বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর সোহেল এম. শাকুর, গণিত বিভাগের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইফতেখার মনির, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান টুটন চন্দ্র মল্লিক, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান তানজিনা আলম চৌধুরী, অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান ফারজানা ইয়াসমিন চৌধুরী, ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান সাদাত জামান খান, পাবলিক হেলথ বিভাগের চেয়ারম্যান মো. জাহেদুল ইসলাম, প্রক্টর আহমদ রাজিব চৌধুরী ও ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের শিক্ষক সঞ্জয় কুমার দাশ।
সভায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসারে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ে বিভিন্ন কৌশল নির্ধারণ করা হয়েছে। যেমন, একাডেমিক ক্লাস সমাপ্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বৈদ্যুতিক সুইচসমূহ বন্ধ করা হয়। অহেতুক যেন এসি চালানো না হয় অথবা একেবারেই যেন বন্ধ রাখা হয়। এছাড়া ক্লাসসমূহ সকাল ৮.৩০টা থেকে বিকেল ৩.৩০টার মধ্যে যেন সমাপ্ত করা হয়। প্রত্যেক ভবনে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয় তদারকি করা জন্য মনিটরিং কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়া প্রত্যেক ভবন পালাক্রমে দুদিন করে সম্পূর্ণরূপে বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
