বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদক সিরাজুদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর আজাদীকে বলেছেন, প্যারেড মাঠসহ সবগুলো মাঠ নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। খেলাধুলার জন্য মাঠগুলো সংরক্ষণ করা প্রয়োজন। আমরা এটি নিয়ে কাজ করছি। আশা করছি খেলাধুলার জন্য মাঠগুলো উন্মুক্ত হবে।
সংশ্লিষ্টদের আন্তরিকতা থাকতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, একটি নগরীতে উন্মুক্ত খেলার মাঠ থাকবে-সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, সবকিছু সংকুচিত হয়ে আসছে। এটা ঠিক না। অন্ধকার জগতে পা দিচ্ছে কিশোর-যুবকদের একটি অংশ। তাদের যদি মোটিভেট করা যায় তারাও মাঠে আসবে, সময় কাটাবে।
প্যারেড মাঠে প্রবেশের একটি ছাড়া বাকি গেটগুলো বন্ধ এবং দেয়াল টপকে ঢোকার বিষয়টি কীভাবে দেখছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, মাঠের গেট বন্ধ থাকা অপ্রত্যাশিত। এ গেট খুলে দিতে জেলা প্রশাসনকে চিঠি দেয়া হবে।