পিছিয়ে পড়া জনপদসহ দেশব্যাপী শিশু-কিশোরদের শিক্ষাক্ষেত্রে সম্পৃক্ততা নিশ্চিতে গণসচেতনতার প্রসার ঘটাতে হবে। করোনা অতিমারীর ফলশ্রুতিতে শিক্ষাখাতে যে স্থবিরতা সৃষ্টি হয়েছিল তা কাটিয়ে উঠতে সরকারের পাশাপাশি অভিভাবক-শিক্ষকসহ সমাজের সবাইকে কার্যকর ভূমিকা রাখা দরকার। প্রান্তিক ও গ্রামীণ জনপদের হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর সন্তানরা যাতে পুনরায় স্কুলমুখী হয় সেজন্য স্কুল ফি মওকুফ, পুষ্টিকর খাদ্য প্রদান কর্মসূচিসহ প্রণোদনা যোগানো দরকার। এসডিজি ইয়ুথ ফোরামের উদ্যোগে ‘চলো স্কুলে যাই’ শীর্ষক মাসব্যাপী সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. সেলিম উদ্দীন একথা বলেন।
গত শনিবার চট্টগ্রাম নগরীর ছিন্নমূল এলাকায় অনুষ্ঠিত সভায় আলোচক ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পালি বিভাগের অধ্যাপক ড. জিনবোধি ভিক্ষু এবং সূচনা বক্তব্য রাখেন এসডিজি ইয়ুথ ফোরামের সহসভাপতি ফরিদ আলম। বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক রেজাউল করিম, সজল কান্তি চৌধুরী, ড. মুহাম্মদ কামাল উদ্দীন, লায়ন মো. জোনাব আলী, এমএ সবুর, মিঞা মো. আবু ইউসুফ চৌধুরী, সোহেল আখতার খান, নেছার আহমেদ খান, ডা. রফিক উল্লাহ হামিদী, মো. ইদ্রিস মিঞা, মুজিব উল্লাহ তুষার, মণিকা রাণী ধর, আলী এরশাদ, হাসিনা বেগম, শরীফ মুস্তাজিব, নাঈমুল কালাম, তৃষ্ণা মজুমদার, জোবায়ের মোহাম্মদ আবির, মো. রায়হান প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।