সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলার ৭ম দফায় প্রথম দিনে আরও ৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। এ নিয়ে এ পর্যন্ত ৬৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হলো। তারা ছাড়াও মামলার সাবেক তদন্তকারী কর্মকর্তা সহকারী পুলিশ সুপার জামিলুল হকের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হলেও আসামিপক্ষের আইনজীবীদের জেরা সম্পন্ন করা যায়নি।
আজ সোমবার (১৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সন্ধ্যা পৌনে ৬টা পর্যন্ত এ সাক্ষ্যগ্রহণ চলে। এর আগে সকালে ৬০ নম্বর স্বাক্ষী এসআই কামাল হোসেনের সাক্ষ্যগ্রহণের মধ্যদিয়ে বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়।
৭ম দফার প্রথম দিনে সাক্ষ্য দিয়েছেন এসআই মো. কামাল হোসেন, কন্সটেবল মোশারফ হোসেন, সার্জেন্ট আয়ুব আলী, পুলিশ পরিদর্শক মানস বড়ুয়া, পুলিশ পরিদর্শক এবিএম শামসুদ্দোহা।
এছাড়া সহকারী পুলিশ সুপার জামিলুল হকের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হলেও জেরা অসমাপ্ত রয়েছে বলে জানান মামলাটির রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম।
তিনি জানান, আজ সোমবার সিনহা হত্যা মামলার ৭ম দফার প্রথম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। ৬ জন স্বাক্ষীকে আদালতে উপস্থাপন করা হয়। তাদের মধ্যে একজন স্বাক্ষী সার্জেন্ট আয়ুব আলীকে রিকল করা হয়েছে। তিনি সহ ৫ জনের সাক্ষ্য নেয়া হয়।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান।












