করোনাকালে অবহেলিত মানুষের পাশে ছিল নিষ্ঠা ফাউন্ডেশন। করোনায় মৃতদের কাফন-দাফন-সৎকার এবং আক্রান্তদের অক্সিজেন, অ্যাম্বুলেন্স, টেলিমিডিসিন সেবা, কুরবানি সেবাসহ ১৫টি খাতে সেবা দিয়েছে এ সংস্থা। তাই সংস্থাটি এখন মানবসেবার মডেলে পরিণত হয়েছে।
নিষ্ঠা ফাউন্ডেশনের করোনাকালীন স্বেচ্ছাসেবকদের স্বীকৃতি ও আজীবন সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তারা নিষ্ঠা ফাউন্ডেশন সম্পর্কে উল্লিখিত মন্তব্য করেন। বক্তারা বলেন, সরকারের পাশাপাশি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো এগিয়ে আসলে যে কোন দুর্যোগে জনগণ বৃহত্তর ক্ষতি থেকে রক্ষা পাবে। নিষ্ঠা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ছালামত উল্লাহর সভাপতিত্বে এবং ভাইস চেয়ারম্যান এম এ সবুরের সঞ্চালনায় সংবর্ধনা সভায় বক্তব্য রাখেন দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম এ মালেক, সিটি কর্পোরেশনের সাবেক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন, বীর মুক্তিযোদ্ধা এড. ইব্রাহীম হোসেন বাবুল, চট্টগ্রাম ক্লাবের সাবেক প্রেসিডেন্ট মইনুল ইসলাম মাহমুদ, কিডনি ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি ডা. এম এ কাশেম, মা ও শিশু হাসপাতালের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম মোরশেদ হোসেন, ট্রেজারার রেজাউল করিম আজাদ, চবি আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শাহীন চৌধুরী, এড. হুমায়ুন কবির। অনুষ্ঠানে বিগত দিনের কার্যক্রম ও আগামী দিনের কর্মসূচি নিয়ে বক্তব্য রাখেন নিষ্ঠার জেনারেল সেক্রেটারি ও চবির সহযোগী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ নুর হোসাইন। এতে ১১৭ জন আজীবন সদস্য ও ৩৯ জন (মহিলা ও পুরুষ) স্বেচ্ছাসেবককে সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদ প্রদান করা হয়। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন চবি সাংবাদিকতা বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ শহিদ উল্লাহ, ইস্ট ডেল্টা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. নাজিম উদ্দীন, অধ্যাপক এরশাদুর রহমান এলবিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রাইসুল উদ্দীন, এড. আবুল কাশেম, ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আরিফ উদ্দীন, অধ্যাপক মোহাম্মদ দিদারুল আলম, সালেহ আহমদ, সেকান্দর, সুলতান, সাজেদা বেগম প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।