চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা একটি ঐতিহাসিক ঘোষণা। চট্টগ্রামের এই বিপ্লব উদ্যান থেকে ‘উই রিভোল্ট’ বলে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা করেছিলেন তিনি। রাজনীতিবিদ, গবেষক সবাই একে শুধু স্বীকারই করেন না, তারা এটা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণও করেন। শুধুমাত্র করেন না প্রধানমন্ত্রী। ইতিহাস গবেষণা করে শেখ হাসিনার কেবিনেটের বিশেষ ব্যক্তিবর্গ গবেষণায় এবং স্মৃতিচারণে যেমন মেজর রফিকুল ইসলামের বইতে, এ কে খন্দকারের বইতে স্পষ্টভাবে জিয়াউর রহমানের বিষয় উঠে এসেছে। সুতরাং শেখ হাসিনার তো কিছুই বলার নেই। তাই প্রতিদিন শহীদ জিয়ার বিরুদ্ধে বানানো মিথ্যাচার করে যাচ্ছেন। তিনি গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে ষোলশহর বিপ্লব উদ্যানে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে নারী ও শিশু অধিকার ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগরের জাতীয় পতাকা হাতে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। প্রধান বক্তার বক্তব্যে মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেন, মহান স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান বীর উত্তম শুধু একজন সেক্টর কমান্ডারই ছিলেন না, ছিলেন রনাঙ্গনের বীর সেনানায়ক। তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন বলেই আমরা স্বাধীন একটি রাষ্ট্র পেয়েছি। যতদিন বাংলাদেশের পতাকা থাকবে, ততদিন শহীদ জিয়া বাংলাদেশের মানুষের অন্তরে অমর হয়ে থাকবেন।
নারী ও শিশু অধিকার ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগরের আহ্বায়ক সাংবাদিক জাহিদুল করিম কচির সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব ডা. বেলায়েত হোসেন ঢালীর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা একরামুল করিম, মহানগর নাগরিক ঐক্যের (মান্না) সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোহরাব হোসেন। বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী বেলাল উদ্দিন, ইয়াসিন চৌধুরী লিটন, উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার বেলায়েত হোসেন, মহানগর বিএনপির সদস্য মো. কামরুল ইসলাম, এ্যাব চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার সেলিম, মো. জানে আলম, নারী ও শিশু ফোরামের কেন্দ্রীয় সদস্য মনোয়ারা বেগম মনি, জেলী চৌধুরী, ডা. এস এম সরওয়ার আলম, মো. ইদ্রিস আলী, এম মনজুর উদ্দিন চৌধুরী, জসিম উদ্দিন চৌধুরী, মাহমুদা আক্তার লিটা, ডা. আব্বাস উদ্দীন, ডা. কাজী মাহবুব আলম, জিয়াউর রহমান জিয়া, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, সাইফুল আলম প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
