বয়স প্রত্যেক রিলেশনশিপের একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়! শরীর মন আর পারিপার্শ্বিক অভিজ্ঞতা এই বয়সের চিন্তায় চেতনায় তারতম্য আনে! বয়স সম্পর্কের মধ্যে পরিপক্বতা আনে! যদিও নিয়ম থাকলে ব্যতিক্রমও থাকে তবে সাধারণত অনেক লম্বা সময়ের গ্যাপের দুজন মানুষ সম্পর্কের ক্ষেত্রে তখনই স্বার্থকতা পায় যখন তারা দুজনই অনেক বিজ্ঞ ধৈর্যশীল বা বুদ্ধিমত্তার অধিকারী হয়! তখন পার্টনারশিপ যথাযথ হয়! লম্বা হয় হানিমুন পিরিয়ড! আর বুদ্ধিমান ওই জুটি পাওয়ার স্ট্রাগলকে নিপুন হাতে নিয়ন্ত্রণ করে হানিমুন পিরিয়ড কে লম্বা করতে পারে! কিন্তু বাস্তবে এমনটা হবার সম্ভাবনা অনেক বেশি নেই!
আবার খুব কমও নেই! একজন পার্টনার যিনি বয়সে বড় তিনি যখন খুব সিরিয়াস মুডে থাকেন, হয়তো গভীর কোন পরিকল্পনায় অন্য পার্টনারের পূর্ণ সহযোগিতা কামনা করেন তখন বয়সে ছোট জন থাকেন হাওয়ার ঘোড়শাওয়ার! আর গুরুগম্ভীর সিদ্ধান্তের মুখে তার স্বপ্ন ভঙ্গ! এ ক্ষেত্রে বয়োজ্যেষ্ঠ যিনি তার ভূমিকা একটু বেশি হতে পারে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে! তারপরও রিলেশনশিপের ক্ষেত্রে ভালোবাসা আর ক্ষমা করার মানসিকতা গুরুত্বপূর্ণ! তবে দুজনকেই এ বিষয়ে সাবধান হতে হবে যে ডেডজোনের আশেপাশে বাড়িঘর বানাবোনা! ছোট্ট জীবনে ভালোবাসা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শব্দ!