ভাষা বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামানের নাগরিক শোকসভায় বক্তারা বলেছেন, দুই বাংলায় শিল্প-সাহিত্য ও গবেষণামূলক কর্মকাণ্ডে ড. আনিসুজ্জামানের অবদান অপরিসীম। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে ইতিহাস ও বাংলা ভাষা বিকৃতকারীদের বিরুদ্ধে তাঁর কলম সর্বদা সাহসী ও সোচ্চার ছিল। আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে পরামর্শসহ গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে ড. আনিসুজ্জামান সব সময় প্রগতিশীল ধারায় রাজনীতি করে গেছেন। গতকাল বুধবার নগরীর কদম মোবারক তারাবানু ভবনস্থ চট্টগ্রাম একাডেমি মিলনায়তনে গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা ফজল আহমেদের সভাপতিত্বে এবং রিমন মুহুরী ও সমীরন পালের যৌথ সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন চবি শিক্ষক ড. জিনবোধি ভিক্ষু। প্রধান বক্তা ছিলেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মো. খোরশেদ আলম। বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বপন সেন, সুমন দেবনাথ, সাবেক অধ্যক্ষ এনামুর রশিদ চৌধুরী, ওসমান গণি, রমিজ উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক শিব প্রসাদ, অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম খান, কবিয়াল কল্পতরু ভট্টাচার্য, সৈয়দ দিদার আশরাফী, প্রশান্ত বড়ুয়া, রাশেদুল হক খোকন। বক্তব্য দেন, প্রণবরাজ বড়ুয়া, পারভীন চৌধুরী, হাজেরাতুন্নেসা, মিজানুর রহমান মিলন, বাহাদুর আলম, সিরাজুল ইসলাম, ছবির আহমেদ, চৌধুরী জসিমুল হক, আওঙ্গজেব খান সম্রাট, মো. তিতাস। বক্তারা ড. আনিসুজ্জামানের নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি ছাত্রাবাস নামকরণের জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।












