জানলাম- নগদ একাউন্ট যেসব শিক্ষকদের আছে তাঁরা টাকা পেয়েছেন। জানলাম- বিকাশ একাউন্টধারী শিক্ষক টাকা পাওয়া থেকে বঞ্চিত। জানতে চাই- শিক্ষকদের টাকা না পাওয়ার এই কাহিনী প্রতিষ্ঠানকে পূর্বে অবহিত করা হলে নিশ্চয় সকল শিক্ষক নগদ একাউন্ট খুললে প্রণোদনার টাকা কি পেতেন না? বলছি- বিকাশ/নগদ এই দলাদলিতে বলী কি শিক্ষকদের করা হয়েছে! বুঝলাম- সরকারি কোষাগার থেকে প্রণোদনার যে টাকা দেওয়া হয়েছে খুবই কম সংখ্যক নগদ একাউন্টধারী শিক্ষক তা পেয়েছেন। তাহলে বাকি টাকা কার কোষাগারে লুকিয়ে আছে, তদন্তের দরকার বৈকি! গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার প্রধান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনাকালীন ২০২০ সালে শিক্ষকদের প্রণোদনার আওতায় আনেন এবং শিক্ষকগণ সেই টাকা পেয়েছেনও বটে। সেজন্য শিক্ষকগণ আন্তরিক কৃতজ্ঞ। কিন্তু এবার প্রণোদনার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হলেও নগদ একাউন্ট না থাকার মতো অবান্তর কিছু কারণ দেখিয়ে সে টাকা কোথায় গেলো এই প্রশ্ন বারংবার জাগছে। পাঁচ হাজার টাকা হলেও তা নন এমপিও শিক্ষকদের জন্য অনেক গুরুত্ব বহন করে। এই অধিকার থেকে কেন শিক্ষকদের নানা অজুহাতে বঞ্চিত করা হচ্ছে? বছরের মাঝখানেই এই টাকা সকল শিক্ষকদের পাওয়ার কথা ছিলো। তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ রইলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক প্রদত্ত প্রণোদনার টাকা যাতে শিক্ষকগণ অতি শীঘ্রই পেতে পারেন সেই উদ্যোগ নেওয়া হোক।