চট্টগ্রামের হাটহাজারী–নাজিরহাট–খাগড়াছড়ি আঞ্চলিক মহাসড়কের সাড়ে ৩২ কিলোমিটার অংশে ১৮ ফুট প্রস্থের সড়ককে ৩৪ ফুট প্রস্থে সম্প্রসারণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে উত্তর চট্টগ্রামের মানুষের যাতায়াত ক্ষেত্রে দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ লাঘব হতে শুরু করেছে। এ সড়কের কাজ শেষ হওয়ার পর চট্টগ্রামের সঙ্গে ফটিকছড়ি ও খাগড়াছড়ির যোগাযোগ ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে এবং একই সাথে কৃষিভিত্তিক পণ্য পরিবহণও সহজতর হয়েছে। কিন্তু ওই সড়কের মধ্যেখানে কোনো ডিভাইডার না থাকায় প্রায়ই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটছে।
গত ৭ নভেম্বর হাটহাজারী–নাজিরহাট সড়কের মির্জাপুর ইউনিয়নের ‘চারিয়ার ইজতেমা’ মাঠ সংলগ্ন জায়গায় বাস–সিএনজি টেক্সি সংঘর্ষে একই পরিবারের ৭ জন মারা গিয়েছে। তাই মহাসড়কটিতে অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে স্পিড ব্রেকার ও রোড ডিভাইডার। এতে গাড়ি নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং জ্যামও কমে যাবে। তাই এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
ইসমাইল হোসেন
শিক্ষার্থী, হাটহাজারী সরকারি কলেজ,
চট্টগ্রাম