সন্দীপনা কেন্দ্রীয় সংসদের সংগীত, আবৃত্তি, নাটক, চারুকলা, নৃত্যকলা ও লোককলা বিভাগের যৌথ আয়োজনে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উৎসব-২২ সম্পন্ন হয়েছে। সংগঠনের দোস্ত বিল্ডিংস্থ মিলনায়তনে গত ৯ মে সকাল সাড়ে ৯টায় কর্মসূচির উদ্বোধন করেন সাংবাদিক বেলায়েত হোসেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চবি উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার। বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর ঐশী আলোকে বাঙালির বিবেকের পূর্ণ গ্রন্থি মোছন সম্ভব শিরোনামের প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন- অধ্যক্ষ ড. শেখ এ রাজ্জাক রাজু।
বাচিক শিল্পী মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরীর সঞ্চালনায় প্রবন্ধের উপরে আলোকপাত করে বক্তব্য রাখেন সমাজবিজ্ঞানী ড. মঞ্জুর উল আমিন চৌধুরী, জাপানের অনারারী কনস্যুলার বীর মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম, চবি চারুকলা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক প্রণব মিত্র চৌধুরী, নাট্যজন শেখ শওকত ইকবাল, রাজনীতিবিদ মোক্তার আহমদ, শ্রমিক নেতা সংগঠক হাবিবুর রহমান হাবিব, লায়ন উজ্জ্বল কান্তি বড়ুয়া, মুকুল সিকদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা বাহারুল আমিন চৌধুরী, সুজিত দাশ অপু, তাজুল ইসলাম রাজু, তরণী কুমার সেন, জসিম উদ্দিন চৌধুরী, এম.এ সালাম, কবিয়াল হরিপদ দেহারী, সমীর চন্দ্র সেন, মিনহাজুন্নিছা, স্বপন সেন, এম.এ হাশেম, নিবেদিতা আচার্য, মো. রাশেদ, মিনু মল্লিক, প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সন্দীপনা প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ভাষ্কর ডি.কে দাশ মামুন।
এ সময় বক্তারা বলেন, রবীন্দ্র দর্শন মানব আত্মার পূর্ণ বিকাশ সাধন করে। পরিশুদ্ধ সামাজিক জীবন বিনির্মানে কলুষমুক্তির অন্বেষায় রবীন্দ্র সাহিত্যের নির্যাষ আমাদের ধারণ করতে হবে। জাতি যখন চিত্তের বিকাশের পথ অনুসন্ধান করবে তখন রবীন্দ্র দর্শন চর্চায় আত্মনিবেদিত হবে। রবীন্দ্র আলোকে উদ্ভাসিত হয়ে জাতিকে তার চলার পথের সন্ধান খুঁজে নিতে হবে। বাংলা সাহিত্যের এই পরশ পাথর বাঙালি জাতিকে পথ দেখিয়ে নিয়ে যাবে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।