নকল ওরস্যালাইন সরাসরি কোনো দোকানে সরবরাহ করা হতো না- সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে বিষয়টি জানা গেছে। তারা বলেন, বিক্রির উদ্দেশ্যে ঢাকা থেকে হাজারী লেনের দোকানিদের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করে নকল ওরস্যালাইন উৎপাদন ও বিক্রির সাথে জড়িতরা।
কোনো দোকানি রাজি হলে তার ঠিকানায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে এসব ওরস্যালাইন পাঠিয়ে দেয়া হতো। কুরিয়ার সার্ভিস থেকে টাকা পরিশোধ করে এসব ওরস্যালাইন ছাড়াতে হতো দোকানিদের।
বাংলাদেশ ড্রাগিস্ট এন্ড কেমিস্ট সমিতি, চট্টগ্রামের সভাপতি এসব তথ্য জানিয়েছেন। গ্রেপ্তার সুজনও এই নকল ওরস্যালাইন বিক্রিতে জড়িত জানিয়ে সমীর কান্তি সিকদার বলেন, সীতাকুণ্ডে তার ওষুধের দোকান আছে। সে এ কাজে জড়িত। ঢাকায় কারা এ নকল ওরস্যালাইন উৎপাদন ও বিক্রির সাথে জড়িত তা তার কাছে জানা যাবে।