পর্তুগিজ ভবনের সেই চুন সুরকির ইমারতের শৈশব কৈশোরের চপলতায় ঘেরা জীবন যেনো আবারো ফিরে এলো হাস্যরস আর আনন্দ আড্ডা, নাচ গানের মধ্য দিয়ে। গত ১ মে বোনানজা কমিউনিটি সেন্টারে মুসলিম হাই স্কুল এসএসসি–৮৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী বন্ধু ও তাদের পরিবার পরিজনের কল–কাকলিতে মুখর হয়ে ওঠে। দেশ–বিদেশে ছড়িয়ে থাকা নানান পেশায় সমাদৃত সকল বন্ধুরা এদিন পুনর্মিলনীতে ছুটে আসে একাট্টা হয়ে। রাত অবধি পুরো সম্মিলনকে গান, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, কথামালা, আড্ডা আর ধুলোমাখা রঙিন স্মৃতির ঝাঁপিতে প্রাণবন্ত করে তোলা হয়। চিকিৎসক, ব্যাংৃকার, উচ্চপস্থ সরকারি বেসরকারি পেশায় নিয়োজিত মধ্য বয়সী সেই কিশোরের দল সেই ৪১ বছরে ফিরে গিয়ে হাতে হাত ধরে আনন্দ কোলাহলে নাচছিলো, গাইছিলো জীবনের উচ্ছলতায়। ইউসুফ বাবু ও ওয়াহিদুজ্জামান শাহীনের সঞ্চালনায় ডা. সোহেল স্বাগত বক্তব্য দেন। স্মৃতিচারণ করেন সাঈদুল আরেফীন, আরিফ ইফতেখার, এ কে এম মাহাতাব উদ্দিন, মহিউদ্দিন, আশিকুর রহমান চৌধুরী, ডা. হামিদ আলম সোহেল, ইঞ্জিনিয়ার শফিউল আলম, আতাউল হাকিম, ইঞ্জিনিয়ার সাইফুল আলম, এস এম ফরহাদ উল্লাহ প্রমুখ। স্মৃতিচারণে ওঠে আসে স্কুল করিডোরে রাঙানো মধুময় সব রঙিন কথামালা। অনুষ্ঠানে সঙ্গীতশিল্পী অপু ও প্রিয়াঙ্কার গানে ৪১বছর আগে ফিরে যায় ফিরে যায়। পুনর্মিলনীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন –আহমেদ হোসেন জাদল, ইউসুফ বাবু, ওয়াহিদুজ্জামান শাহীন, সাইফুল ইসলাম খান প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।