বাগীশ্বরী সংগীতালয়ের নজরুল জয়ন্তী

| রবিবার , ২৬ মে, ২০২৪ at ৮:১৮ পূর্বাহ্ণ

নগরীর থিয়েটার ইন্সটিটিউট চট্টগ্রাম মিলনায়তনে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে বাগীশ্বরী সংগীতালয়।

গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ছয়টায় বাগীশ্বরী সংগীতালয়ের অনুজ ও অগ্রজ শিক্ষার্থীদের সমবেত কণ্ঠে ছুঁয়ে যায় ‘দোলা লাগিল দখিনার বনে বনে, বাঁশরি বাজিল ছায়ানটে মনে মনে/চমকে চমকে ধীর ভীরু পায়, পল্লীবালিকা বনপথে যায় একেলাবন পথে যায়…. এই দুইটি দলীয় সংগীতে। প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী এ সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা সাজানো হয়েছে একক সংগীত, আবৃত্তি, নৃত্যের উচ্ছ্বসিত কারিশমায়। একক সংগীতানুষ্ঠানে ছিলেন বাগীশ্বরী সংগীতালয়ের অধ্যক্ষ ও প্রশিক্ষক, নজরুল সংগীতশিল্পী রিষু তালুকদার। ছিল কবি ও আবৃত্তিশিল্পী সোহেল আনোয়ারের একক আবৃত্তি। এছাড়া একক সংগীতের আবহে ছিলো নাট্যশাস্ত্রম, সুরতীর্থ এবং ঘুঙুর নৃত্যকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পীদের দলীয় নৃত্য পরিবেশন।

এ সময় নজরুল জয়ন্তীর উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের। প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন কবি সোহেল আনোয়ার এবং সংগীতশিল্পী রিয়াজ ওয়ায়েজ। বাগীশ্বরী সংগীতালয়ের সভাপতি লায়ন কৈলাশ বিহারী সেনের সভাপতিত্বে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাগীশ্বরী সংগীতালয়ের সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক যীশু সেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন আবৃত্তিশিল্পী বিপ্লব কুমার শীল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রকৌশলী রিমন সাহা, প্রিয়তোষ নাথ, উৎপল চক্রবর্তী, সমীরণ সেন, পলাশ দে, সানি ধর, মহিউদ্দিন ইমন চুমকি সেন, নয়ন গুহ প্রমুখ।

অতিথিরা বলেন, নজরুলের চিন্তা চেতনা প্রধানত দীর্ঘস্থা, স্বাধীনতা, দেশপ্রেম, মানবতা, ধর্ম, সমাজতান্ত্রিক পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয়ে ভরপুর। তিনি ছিলেন আধ্যাত্মিক চেতনার বাতিঘর। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধবংশীর পুরস্কার বিতরণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আজ
পরবর্তী নিবন্ধতৃতীয় বিভাগ ফুটবল লিগের ফলাফল