প্রসঙ্গ : এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে

| শুক্রবার , ২৫ জুন, ২০২১ at ৭:২৬ পূর্বাহ্ণ

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে সিডিএ কর্তৃক অতি সমপ্রতি যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তা যুগোপযোগী বলে আমি মনে করি। চসিক কর্তৃপক্ষ দুই পাশের পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের যে দোহাই দিচ্ছেন; তা দেখতে হলে উপরের দিকে তাকাতে তাকাতে মাথায় টুপি পড়ে যায়। কিন্তু ১০/১৫ ফুট উচ্চতার ফ্লাইওভারের উপর থেকে সমান্তরালভাবে পাহাড়ের সৌন্দর্য মন ভরে উপভোগ করা যাবে। তখন আমার মত অনেকেই বলবেন ‘আলহামদুলিল্লাহ’। কি সুন্দর করে রাব্বুল আলামিন সাজায়ে দিয়েছেন আমাদের প্রিয় চট্টগ্রামকে। আমার বক্তব্যের স্বপক্ষে যুক্তি হল রেলওয়ের ফ্লাইওভার থেকে পাহাড়গুলোর দিকে একবার তাকালে মন ভরে যায়; কিন্তু পাহাড়ের নিচ থেকে সে সৌন্দর্য উপভোগ করা যায় না। জিইসির মোড় থেকে ফ্লাইওভার ধরে বহদ্দারহাট বা বায়েজিদের দিকে যেতে ফ্লাইওভারের মধ্যখান থেকে সাঝবেলায় চট্টল রাণীর সে অপরূপ রূপ দেখেছেন কি? আমি দেখেছি! আমাদের তরুণ প্রজন্ম প্রায় সময় সাঝ বেলায় সেখানে গাড়ি বা বাইক দাঁড় করায়ে সে রূপ মন ভরে উপভোগ করেন, ছবি তোলেন, গল্পে মেতে ওঠেন। যদিও সেটি কোনো কোনো সময় রিস্কি বটে। তবে বলতে হয় ‘ওয়াও’! কী অপরূপ আমাদের নগরী। নগর পিতা, নিচ থেকে জঞ্জালের মধ্যে সে রূপ উপভোগ করা যায় না।

এডভোকেট ফখরুল ইসলাম
খুলশী হিলস আবাসিক এলাকা, চট্টগ্রাম

পূর্ববর্তী নিবন্ধএই দিনে
পরবর্তী নিবন্ধঅন্তিম যাত্রায় পরম বন্ধু গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ