মানুষের চাহিদা মিটানোর জন্যে পুকুর ভরাট করে নতুন নতুন বাড়ি তৈরি হচ্ছে। এতে বাতাসে কার্বনডাই অক্সাইড উৎপাদন করে পরিবেশকে হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে। পরিবেশ দূষণের ফলে আমরা নানা প্রকার সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। পরিবেশের ভারসাম্য নষ্টের ফলে খরা, ঘূর্ণিঝড়, মানুষ অনেক প্রকারের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। পুকুর নামক জলাশয় যদি ভরাট হয়ে যায় তাহলে রং–বেরঙের নাম না জানা পাখি আর আসবে না। পুকুর ভরাট বন্ধ গণসচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। পুকুর ভরাটের ফলে বালি হাঁস, বুনো হাঁস, সারস পাখিসহ আরো অনেক ধরনের পাখি বিচরণ বন্ধ হয়ে যাবে। পুকুর ভরাট বন্ধ করুন, নইলে এইদেশ ‘বাংলাদেশ’ মরুভূমিতে পরিণত হবে। পরিশেষে, সংশ্লিষ্ট কর্র্তৃপক্ষের কাছে, মাননীয় কমিশনার, পুলিশ কমিশনার, মেয়র ও মেয়রের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এবং মন্ত্রীসহ সকলের জোরালো আবেদন পুকুর ভরাট বন্ধ হোক। নইলে এই দেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগ–এ পরিণত হবে।
রাজিব হোড় (রাজু)
যুধিষ্টির মহাজন বাড়ী,
দক্ষিণ কাট্টলী, চট্টগ্রাম।