নিরাপদ হোক পর্যটন এলাকা, নিরাপদ থাকুক সকল পর্যটক

আল ওমায়ের সাকিব | রবিবার , ২৬ ডিসেম্বর, ২০২১ at ৫:০৫ পূর্বাহ্ণ

পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, যা আমাদের ঐতিহ্য। দেশের সকল জায়গা থেকে বেড়াতে আসে সমুদ্রের সৌন্দর্য্য উপভোগ করার জন্য। অনেক বিদেশী পর্যটকও আসে ঘুরতে সৌন্দর্য উপভোগ করতে। কিন্তু নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। আমাদের করো আগে টনক নড়ে না, একটি বড় ঘটনা ঘটলে সবাই কয়েকদিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম উত্তাল রাখি তারপর আবার সেই আগের রূপে ফিরে যায়। দেশের সকল পর্যটন এলাকা নিরাপদ হোক। টুরিস্ট পুলিশকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো জোরদার করতে হবে। ছোট ছোট অপরাধ থেকে বড় অপরাধের সৃষ্টি হয়। যখনি কক্সবাজার বা বিভিন্ন পর্যটন এলাকায় যায় ছোট ছোট অপরাধ গুলো সবার চোখে পরে কিন্তু কেউ প্রতিবাদ করেনা, কেউ নিরাপত্তা দিতে আসে না, এভাবে ছোট ছোট অপরাধ করতে করতে একদিন বড় অপরাধ ঘটে যায়। তারপর সবার টনক নড়ে। অস্বাভাবিকভাবে সবকিছুর দাম বৃদ্ধি, ইভটিজিং, ভ্রাম্যমাণ আলোকচিত্রীদের ছবি বাণিজ্য, হোটেল ভাড়ার দাম বৃদ্ধি, সকল খাবারের দাম বৃদ্ধি, ইজিবাইক, টমটম চালকদের ভাড়া বৃদ্ধি, এসব দেখার কেউ থাকেনা, কোনো মনিটরিং ব্যবস্থা থাকেনা। এতে করে তারা প্রতিদিন ছোট ছোট অপরাধগুলো করতে করতে একদিন বড় অপরাধ করে বসে। সুতরাং পর্যটন এলাকাতে পর্যাপ্ত মনিটরিং ব্যবস্থা থাকতে হবে। এতে করে পর্যটন এলাকাতে সকল অপরাধ কমে আসবে। এতে করে নিরাপদ হবে পর্যটন এলাকা, নিরাপদ থাকবে পর্যটক। আর না হয় হুমকির মুখে পরবে আমাদের এই বিশাল পর্যটন খাত।

পূর্ববর্তী নিবন্ধহুটহাট পরীক্ষা স্থগিতের ঘোষণা মোটেই কাম্য নয়
পরবর্তী নিবন্ধনতুন শপথের আহ্বানে