কিছুদিন পরেই চসিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রার্থীদের ভোটারদের কাছে যাওয়া, আশ্বাস দেওয়ার মতো নির্বাচনের প্রধান কার্যক্রমগুলো চলছে। ভোটার তার পছন্দ মতো যোগ্য প্রার্থীকেই মূল্যবান ভোটটুকু দিবেন। চট্টগ্রাম শহরের অনেক সমস্যার এখনো পরিপূর্ণ সমাধান করা সম্ভব হয়নি। চট্টগ্রাম শহরে বেশ কিছু বিষয় নগরবাসীর জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছে। তার মধ্যে রয়েছে সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিষয়টি। চসিক নির্ধারিত জায়গাগুলোতে রাত – দিনের বেশিরভাগ সময় ময়লা আবর্জনা পড়ে থাকে। কোথাও ডাস্টবিন আছে কোথাও নেই! ২০১৭ সালে ‘ডোর টু ডোর’ প্রকল্পটি নেওয়া হলেও অল্পদিনেই এই প্রকল্পটির গতি হারিয়ে গেছে। তাই ভোটারদের স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ দিতে সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত হবে নতুন মেয়রের জন্য চ্যালেঞ্জ।
চট্টগ্রাম শহরে মশার উৎপাতটা বন্ধই হচ্ছে না। চসিক মশার উৎপাত থেকে নগরবাসীকে রক্ষায় প্রতি বছর বড় অংকের টাকা ব্যয় করলেও মশক নিধন কার্যক্রমে সফল হয়নি। মশার গ্রাম থেকে চট্টগ্রামকে নতুন মেয়র উক্ত পরিকল্পনা যথাযথ পালন করে রক্ষা করবেন বলে নগরবাসী প্রত্যাশা করছেন। যেহেতু করোনা মহামারি চলছে, স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। তাই নতুন মেয়রের প্রতি এই স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার প্রত্যাশা ভোটারদের। আশা করছি, নগরবাসীর সকল সমস্যা নতুন মেয়র সমাধান করে দিবেন এবং চট্টগ্রাসবাসী সুন্দর ও সুস্থভাবে জীবন যাপন করতে পারবেন।