১৯১২ সালে উত্তর আটলান্টিকে ডুবে যাওয়া টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে সমুদ্র তলদেশে নেমেছিল সাবমেরিন টাইটান। কিন্তু দুর্ধর্ষ সেই অভিযানে গিয়ে ধ্বংস হয়ে গেছে টাইটানও। এর আগে টাইটান নিখোঁজের খবরে বিশ্বজুড়েই আলোচনার জন্ম দেয়। চার দিনের অক্সিজেন মজুত থাকা যানটির পাঁচ ক্রুর বেঁচে আছেন কি না, কিংবা সাবমেরিনটি পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তা নিয়ে দুশ্চিন্তা শুরু হয় সবদিকে।
তবে ‘টাইটান’ নিখোঁজের তথ্য জানার পরই সাবমেরিনটির পরিণতি বুঝতে পেরেছিলেন বলে জানিয়েছেন হলিউড সিনেমা ‘টাইটানিক’–এর পরিচালক জেমস ক্যামেরন। ঘটনাটি জানার পর প্রথমেই তার মনে হয়েছিল বিস্ফোরণে বিপর্যয় ঘটতে পারে সাবমেরিনটির।
আর তার শঙ্কাই সত্যিই হলো। বিপর্যয়কর বিস্ফোরণে যানটিতে থাকা আরোহীদের কেউই বেঁচে নেই বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ড।