তথ্য ও সমপ্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি বলেছেন, দেশ–বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষকদের সমন্বয়ে চুয়েটের এই আন্তর্জাতিক কনফারেন্স দেশের জ্ঞানভিত্তিক আধুনিক ও উন্নত সমাজ গঠনে সহায়তা করবে।
তিনি গতকাল বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের আয়োজনে ৩য় বারের মতো তিন দিনব্যাপী ইলেকট্রিক্যাল, কম্পিউটার ও কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং; ইসিসিই বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
চুয়েটের শেখ কামাল আইটি বিজনেস ইনকিউবেটর মিলনায়তনে আয়োজিত কনফারেন্সে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন, দ্য ইনস্টিউটিশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইইবি) প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুর, আই–ট্রিপল–ই উইমেন ইন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওয়ার্ল্ড চেয়ার ও বুয়েটের ইইই বিভাগের প্রফেসর ড. সেলিয়া শাহনাজ। অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন কনফারেন্সের টেকনিক্যাল চেয়ার ও চুয়েটের সিএসই বিভাগের অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান, অরগ্যানাইজিং সেক্রেটারি ও ইইই বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ, টেকনিক্যাল সেক্রেটারি ও ইটিই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল ইসলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ইইই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সম্পদ ঘোষ ও সিএসই বিভাগের প্রভাষক মৌমিতা সেন শর্মা। এবারের কনফারেন্সে দেশ–বিদেশের প্রায় ৩৫০ জন গবেষক, বিজ্ঞানী, শিক্ষক, উদ্যোক্তা, শিক্ষার্থী ও প্রফেশনাল্স অংশগ্রহণ করেন। কনফারেন্সে ৯টি কী–নোট স্পিচ, ৯টি ইনভাইটেড স্পিচ, ২৮টি টেকনিক্যাল সেশন এবং ৫২৩টি নির্বাচিত প্রবন্ধ থেকে ১৩৮টি প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়। এতে ৩টি ক্যাটাগরিতে ১১টি পেপারকে বেস্ট পেপার অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।