এই দিনে

| বৃহস্পতিবার , ২৭ এপ্রিল, ২০২৩ at ৫:৫২ পূর্বাহ্ণ

যুগোস্লাভিয়ার সংবিধান দিবস ও দক্ষিণ কোরিয়ার স্বাধীনতা দিবস

১২৯৬ ডানবারের যুদ্ধে ব্রিটিশরা স্কটদের পরাজিত করে।

১৫২১ পর্তুগিজ নৌঅভিযাত্রী ফার্দিনান্দ ম্যাজেলানএর মৃত্যু।

১৫২৬ বাবর দিল্লির বাদশাহ হন এবং মোগল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৬৫৬ ওলন্দাজ চিত্রশিল্পী গেরার্ড ভান ইনথ্রস্টএর মৃত্যু।

১৬৫৬ ওলন্দাজ চিত্রশিল্পী ইয়ান ভ্যান গোয়ানএর মৃত্যু।

১৭৩৭ ব্রিটিশ ঐতিহাসিক এডওয়ার্ড গিবনএর জন্ম।

১৭৪৮ মোগল সম্রাট মহম্মদ শাহএর মৃত্যু।

১৭৭৮ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় নারীর শিক্ষা অধিকারকে স্বীকৃতি দেয়।

১৭৫৯ নারী অধিকারবাদী লেখিকা মেরি উলফস্টোন ক্র্যাফ্‌ট গডউইনের জন্ম।

১৭৯১ টেলিগ্রাফের আবিষ্কর্তা সামুয়েল মোরস্‌এর জন্ম।

১৭৯৪ ইংরেজ প্রাচ্যবিদ উইলিয়াম জোন্‌স্‌এর মৃত্যু।

১৮২০ ইংরেজ দার্শনিক ও বিজ্ঞানী হার্বার্ট স্পেন্সারএর জন্ম।

১৮২৮ লন্ডনের রিজেন্ট পার্কে প্রাণিতাত্ত্বিক উদ্যান খোলা হয়।

১৮৮১ সাংবাদিক ও দেশব্রতী শরৎচন্দ্র পণ্ডিত (দাদা ঠাকুর)-এর জন্ম।

১৮৮২ মার্কিন দার্শনিক, প্রবন্ধকার ও কবি র‌্যালফ ইমারসনএর মৃত্যু।

১৮৯৬ মার্কিন রসায়নবিদ ওয়ালেস ক্যারোথার্সএর জন্ম।

১৮৯৭ ছান্দসিক প্রবোধচন্দ্র সেনের জন্ম।

১৯০৪ ইংরেজ কবি ও ঔপন্যাসিক সিসিল ডে লুইসএর জন্ম।

১৯১৫ রুশ সংগীতশিল্পী আলেকজান্ডার স্ক্রিয়াবিনএর মৃত্যু।

১৯৩৫ ভূতত্ত্ববিদ প্রমথনাথ বসুর মৃত্যু।

১৯৩৭ ইতালীয় মার্কসবাদী মনীষী আন্তোনিও গ্রামসির মৃত্যু।

১৯৪১ জার্মান বাহিনী এথেন্স দখল করে নেয়।

১৯৪৭ সোহরাওয়ার্দি অখণ্ড স্বাধীন বাংলা রাষ্ট্র গঠনের পরিকল্পনা পেশ করেন।

১৯৫০ ব্রিটেন ইসরাইল রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়।

১৯৬০ সাহিত্যিক ও আভিধানকার রাজশেখর বসু (পরশুরাম)-এর মৃত্যু।

১৯৬০ প্রজাতন্ত্রী টোগো (সাবেক টোগোল্যান্ড) স্বাধীনতা অর্জন করে।

১৯৬১ সিয়েরালিওন স্বাধীনতা লাভ করে।

১৯৬২ জননেতা শেরে বাংলা এ. কে. (আবুল কাশেম) ফজলুল হকএর মৃত্যু।

১৯৭২ ঘানার রাষ্ট্রপতি কোয়াসে নক্রুমার মৃত্যু।

১৯৭৬ বাংলাদেশের বগুড়া সেনানিবাসে নৌবিদ্রোহ ঘটে।

১৯৭৮ আফগানিস্তানের প্রধানমন্ত্রী মহম্মদ দাউদ নিহত হন।

১৯৯২ রাশিয়া ও অন্য প্রজাতন্ত্রগুলি আই. এম. এফ. ও বিশ্বব্যাঙ্কে যোগ দেন।

১৯৯২ বাংলাদেশে ডিশ এন্টোনা ব্যবহারের সরকারি সিদ্ধান্ত হয়।

পূর্ববর্তী নিবন্ধপ্রবাসীদের পাঠানো অর্থ উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগে উৎসাহিত করতে হবে
পরবর্তী নিবন্ধরাজশেখর বসু : অপরিমেয় প্রতিভার আধার