৫০০টি মডেল উপাসনালয় সারাদেশে করা হয়েছে।পুণ্য কামাচ্ছি খুব ভালো। কিন্তুু চট্টগ্রাম বিভাগে আগুনে পোড়া রোগীদের সেবা দেয়ার জন্য উত্তম একটি বার্ন ইউনিট আছে কি? যেখানে প্রতি বছর অন্তর অন্তর এরকম ঘটনা ঘটছে। এটা নতুন নয়। রানা প্লাজার ঘটনার পরেও ঠিক কতটুকু নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে জানা নেই তবে, সীতাকুণ্ডের এ অগ্নিকাণ্ড প্রমাণ করে দিলো, আমরা নিরাপদ নই। ঐ শ্রমিকগুলো নিরাপদ নয়।
যারা বৈদেশিক মুদ্রা এনে দিচ্ছে দেশকে অর্থনীতিতে এগুতে বড় একটা ভূমিকা রাখছে। চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা পর্যন্ত কিডনি, আগুনে পোড়াদের জন্য উত্তম চিকিৎসা, স্ট্রোক করলে সেবা দেয়ার মতো একটা আধুনিক হাসপাতাল খুব দরকার। দরকার অতি উত্তম চিকিৎসা। আমাদের মৌলিক চাহিদা গুলোর মধ্যে চিকিৎসা ও তালিকাভুক্ততো। এর কার্যকারিতা কম, এটা আমরা মানবো কেনো? একটা বিজ্ঞানাগার দরকার। দরকার আধুনিক প্রযুক্তিসম্পূন্ন ল্যাব। হচ্ছে কই! আমরা মধ্যবিত্তরা, গার্মেন্টস, টেক্সটাইলে জব করে সংসার চালাতে হয়। যদিও হিমশিম খাই প্রচুর, জিনিসপত্রের চড়া দামের কারণে।
কিন্তুু জবের জায়গাটার নিরাপত্তা থাকতে হবে তো।একেকটা পরিবারের একমাত্র উর্পাজনক্ষম ব্যক্তিরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চাকরিতে আসে। এসে যদি মরতে হয় তার পরিবারের অবস্থা ঠিক কোথায় এসে দাঁড়ায়! কর্তৃপক্ষের একটু সুদৃষ্টি বাঁচিয়ে দিতে পারতো হাজার পরিবার। তরতাজা প্রাণগুলো।এটাই তো কাম্য একটি স্বাধীন দেশে। নিজের মাতৃভূমির কাছ থেকে এর বেশি কিছু চাওয়ার থাকে না।