আমার দেখা একজন নিরহংকার মানুষ দৈনিক আজাদীর সম্পাদক শ্রদ্ধেয় আবদুল মালেক স্যার। উপস্থিত ছিলাম উনাকে আমন্ত্রণ করা অনেকগুলো অনুষ্ঠানে। তেমনি এক অনুষ্ঠানে উনার মুখে উচ্চারিত প্রতিটি বক্তব্য আমাকে অনুপ্রাণিত করেছেন। একজন শিল্পপতি কিভাবে নিজেকে এতোটা সহজ সরল ভাবে উপস্থাপন করতে পারেন। শুভ জন্মবার্ষিকী। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পত্রিকা জাতীয় দৈনিক আজাদীর প্রতি! শ্রদ্ধায় স্মরণ করি একুশে পদক প্রাপ্ত গুণীজন এম এ মালেক স্যারকে। দৈনিক আজাদীর ৬৩ বছরে পদার্পণে। আমার লেখা এই ‘দৈনিক আজাদী পত্রিকার পাতায়’ প্রতিবছরের বেশ কয়েকটি লেখা এই পত্রিকায় শোভা পায়। আমার বাবার শুভ সকাল এর একটা পত্রিকা এই ‘দৈনিক আজাদী’ ভোরের কাগজ হাতে নিয়ে নামাজ শেষ করে সামান্য হাটাহাটি করে ফিরতেন বাবা। সেই থেকে এই পত্রিকায় চোখ বুলানো আমার নিত্যকার লেখাপড়া ও অন্যান্য কাজের সাথে বিশেষ স্থানে স্থান পায়।
শ্বশুর বাড়িতেও হকারদের হাতে আমার জন্য এই পত্রিকা বরাদ্দ করে দেন স্বামী মাহবুব আলম। আজাদীর জন্য ভালোবাসা প্রকাশ হওয়ায়! শ্রদ্ধেয় সম্পাদক সাহেব ও সকল কলাকুশলীর প্রতি শুভকামনা রইলো!