প্রতিটা মানুষ সফল হতে চাই, কেউ কর্মের জুড়ে, কেউ বুদ্ধি জুড়ে কেউবা অন্যের সাহায্য সহযোগিতা মাধ্যমে, তবে গবেষণার সফলতা চেয়ে ব্যর্থতা নিয়ে ঘরে ফিরেছে অধিকাংশ মানুষ। কেননা অধিকাংশ মানুষ ইনভেস্ট করে। কিন্তু কোথায় কী? কীভাবে ইনভেস্ট করতে হয়। লাভ লোকসানে সঠিক স্কেল না জানার ফলে মানুষ সফলতা পূর্বে ব্যর্থ হয়ে পড়ে। তাও আবার খুব কম সময়ে। এ ছিঁটকে পড়ার পিছনে প্রথমত নিজেই দায়ী কেন না আমরা পরিবারে তাগিদে সে ভোরবেলা থেকে সন্ধ্যা পযন্ত দৌড়ায়। কিন্তু আমাদের কতটুকু দৌড়ানো প্রয়োজন? কতটুকু দৌড়ালে আমরা আমাদের সংকট পূরণ করতে পারব। তা আমরা লক্ষ্য করছি না। অথচ লক্ষ্য ছাড়া সফল হওয়া যাই না। মানুষ যতই বুদ্ধিমান হোক, যতই সাহায্য সহায়তা দেওয়া হোক। কখনো লক্ষ্য ছাড়া সফল হওয়া যাবে না। কারণ লক্ষ্য হলো সফলতা সিঁড়ি, যে সিঁড়ি অন্য কেউ কখনো তৈরি করে দিবে না রবং নিজেকে তৈরি করে নিতে হবে। ধরেন, কেউ যদি ঢাকায় যেতে চায়। আমাদের ঢাকা যাওয়া অন্যতম মাধ্যম সড়কপথ, রেলপথ, নৌপথ, আকাশপথ,এ চার পথের যেকোনো একটি ব্যবহার করে একজন মানুষ খুব সহজে ঢাকা শহরে পৌছে যেতে পারে। এখানে ঢাকা‘টা মূলত আমার জীবনের লক্ষ্য, যে লক্ষ্যে পৌঁছাতে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কিছু (শ্রম মেধা) বাহন হিসাবে ব্যবহার করতে হবে। যে শ্রম এবং মেধা তৈরি হবে সফলতা মডেল এক সিঁড়ি। যে সিঁড়ি খুব সহজে আমাদের সফলতা লক্ষ্যে পৌছে দিবে। সুতরাং এখন আপনি কোন পথের প্রতীক হবেন। সিদ্ধান্ত আপনার।