চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের সাবেক ডিন প্রফেসর এ বি এম আবু নোমান বলেছেন, শিক্ষার্থীদের অধিকতর জ্ঞান আহরণে উৎসাহিত করতে হবে। তাদের সৃজনশীল মেধার বিকাশ ঘটাতে হবে এবং আগ্রহী করে তুলতে হবে। সামাজিক সংগঠন হিসেবে প্রত্যয়ী সংঘের মেধাবৃত্তি পরীক্ষার আয়োজন সত্যিই প্রশংসনীয়। মেধার চর্চা ও বিকাশ সাধনে এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ খুবই গুরুত্ব বহন করে।
গতকাল শুক্রবার সকালে স্থানীয় কালারপোল বাদামতল চত্বরে অনুষ্ঠিত পটিয়ার মোহাম্মদ নগর প্রত্যয়ী সংঘের উদ্যোগে ও নজির আহমদ চৌধুরী ফাউন্ডেশনের সহায়তায় অনুষ্ঠিত ৫ম প্রত্যয়ী মেধা বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ও পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এতে প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক ও সিডিএ বোর্ড মেম্বার মোহাম্মদ ফারুক। বিশেষ অতিথি ছিলেন কুসুমপুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাকারিয়া ডালিম, কোলাগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহবুবুল হক চৌধুরী, কুসুমপুরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী মোরশেদ, প্রত্যয়ী সংঘের উপদেষ্টা মোহাম্মদ সোলাইমান, উপদেষ্টা আরিফ মাহমুদ। সংঘের সভাপতি সালাউদ্দিন মোহাম্মদ ইমরানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক রিফাত হোসেন রবিন ও সুজনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় আরো বক্তব্য রাখেন জিরি ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আবদুল মালেক, সাতকানিয়ার মাদার্শা ইউনিয়ন পরিষদের সচিব রাকিব হাসান, প্রত্যয়ী সংঘের উপদেষ্টা সরোয়ার আজম খান, মো. জামাল, আতাউর রহমান মানিক, রিফাত, সফি, রেজাউল, আসহাব, সাইয়েদ, সোহাগ প্রমুখ। প্রধান বক্তা মোহাম্মদ ফারুক বলেন, আমাদের সময়ে শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ ছিল আজকের তুলনায় অনেকটাই সীমিত। বার্ষিক পরীক্ষার আগে থেকেই আমাদের অভিভাবকরা উপরের ক্লাসে পড়ুয়াদের অভিভাবকের কাছে তাদের পুরানো বই পেতে বুকিং দিয়ে রাখতেন। তাও সম্পূর্ণ সেট বই পাওয়া যেত না। পুরাতন এসব বই কিনতে অর্ধেক মূল্যও পরিশোধ করতে হত বিধায় অনেকে অর্থাভাবে সময় মত পুরাতন বইও সংগ্রহ করতে পারেনি।