মেগা প্রকল্প বলুন আর অবকাঠামো বলুন এগুলোতেই জীবন কেটে যাবে, চট্টগ্রামকে যদি সোনায় মোড়ানো হয় তারপরও এটি বাণিজ্যিক রাজধানী হবে না। যদি না সংসদে বিল পাস করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সদর দপ্তর, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো সহ ব্যাংক, বীমা ও বাণিজ্যিক সদর দপ্তর গুলো এখানে স্থাপন ও স্থানান্তর করা না হয়। নতুন ব্যাংক বীমার সদর দপ্তরও বাধ্যতামূলকভাবে চট্টগ্রামে স্থাপনে আইন প্রণয়ন করতে হবে। এ লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে মনিটরিং সেল গঠন ও অন্তত দুই মাস পর পর মন্ত্রী পরিষদের বৈঠক বন্দর নগরীতে অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ। সরকার কেন বুঝতে চাইছে না যে, চট্টগ্রামকে দ্বিতীয় রাজধানী করা গোটা দেশের জন্যই বিশাল গৌরবের। কঠিন হলেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে সম্ভব। ঢাকা-চট্টগ্রাম পাশাপাশি দুটি নাম। অনেক কিছুতেই কেবল এই দুটি নামই জড়িয়ে। তাই জাতীয়ভাবে চট্টগ্রামে অনেক কিছু করতে হবে।
জি. এন. সিদ্দিকী রুমী, সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম।