নগরীর পতেঙ্গার নেভাল সংগল্ন ওয়াটার বাস টার্মিনালের পাশের কর্ণফুলী নদী থেকে আব্দুল জলিল নামের এক জেলের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সকালে স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তার লাশ উদ্ধার করেন। এর আগে গত বৃহস্পতিবার কর্ণফুলী নদীর ১৫ নম্বর ঘাটে বেওয়ানের সাথে বাঁধা একটি ফিশিং বোটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে বোটে থাকা চারজন আহত হয় এবং আব্দুল জলিল নিখোঁজ হয়। ভিকটিম আব্দুল জলিল মহেশখালী পৌরসভার ঘোনার পাড়া এলাকার আব্দুল গফুরের ছেলে।
তিনি একই এলাকার হাবিবুর রহমানের পুত্র শামসুল আলম প্রকাশ মনিয়া ও বাদশা মাঝির পুত্র আনছারুল করিমের মালিকানাধীন ফিশিং বোটের শ্রমিক ছিলেন। পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ কবিরুল ইসলাম আজাদীকে বলেন, স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে খবর পেয়ে কর্ণফুলী নদী থেকে আব্দুল জলিলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার ভাই তাকে শনাক্ত করেন। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান ওসি।
 
        
