ইউএস সিডিসির অর্থায়নে সেভ দ্য সিলড্রেন ও চসিকের যৌথ উদ্যোগে নগর জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ কর্মসূচির আওতায় সিটি কর্পোরেশনের ২৪, ২৭ ও ৩৬ নং ওয়ার্ডে গত ২৭ মার্চ থেকে ২ মাসব্যাপী ৬ মাস হতে ৫ বছর বয়সী শিশুদের পুষ্টির অবস্থা যাচাইকরণ ক্যাম্পেইন পরিচালিত হচ্ছে। এই কার্যক্রম জোরদার করার লক্ষ্যে চসিক স্বাস্থ্য বিভাগে কর্মরত জোনাল মেডিকেল অফিসার, ওয়ার্ড মেডিকেল অফিসার, প্যারামেডিক, নার্স, টেকনোলজিস্ট ও স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে গতকাল বুধবার সকালে জেনারেল হাসপাতালের সভা কক্ষে চসিক প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সেলিম আকতার চৌধুরীর সভাপতিত্বে দিনব্যাপী পুষ্টি বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন চসিক স্বাস্থ্য স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যন কাউন্সিলর জহুর লাল হাজারী। বিশেষ অতিথি ছিলেন ওয়ার্ড কাউন্সিলর নাজমুল হক ডিউক, শেখ জাফরুল হায়দার চৌধুরী, ডা. কাজী জাকি ও ড. ওবায়দুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন ডা. ইমাম হোসেন রানা, ডা. তপন কুমার চক্রবর্তী, ডা. মো. রফিকুল ইসলাম, ডা. মো. হাসান মুরাদ চৌধুরী, ডা. সুমন তালুকদার, ডা. আকিল মাহমুদ নাফে, ডা. জুয়েল মহাজন, ডা. মো. জসিম উদ্দিন, ডা. মো. বশির, ডা. শর্মিলা রায় প্রমুখ।
কর্মশালায় পাওয়ার প্রেজেন্টশনের মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করেন ডা. বুশরা তাবাস্সুম। সভা পরিচালনা করেন মো. আবু ছালেহ।
ডা. সেলিম আকতার চৌধুরী বলেন, কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ এখনো রয়েছে। চসিক নগরীর নব্বই ভাগ মানুষকে টিকার আওতায় এনে এই রোগের প্রাদুর্ভাব রোধ করতে সক্ষম হয়েছে। এই বিশাল অর্জনের জন্য তিনি প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, পুষ্টি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। দেশে এখনো অনেক শিশু অপুষ্টিতে ভুগছে। পুষ্টি সমস্যা দূর করার লক্ষে চসিকের পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাও এগিয়ে আসছে। যেমন শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো, কিশোর-কিশোরীদের মাঝে আয়রন ট্যাবলেট বিতরণ ও পুষ্টি বিষয়ক বার্তা প্রেরণ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।