সংযুক্ত আরব আমিরাতে দীর্ঘ ৯ বছর ভিসা বন্ধ থাকার পর নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে দেশটিতে দেশীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সম্প্রসারণ ও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
প্রতিদিন যেমন নতুন নতুন প্রতিষ্ঠান চালু হচ্ছে তেমনি প্রয়োজন হচ্ছে নতুন নতুন শ্রমিকের কিন্ত আমিরাতগামী ভিজিট ভিসাধারীরা বাংলাদেশের বিমানবন্দরে নানা হয়রানির সম্মুখীন হচ্ছেন। ফলে ব্যবসায়ীরা পড়ছেন শ্রমিক সংকটে।
ব্যবসায়ীদের দাবি, আমিরাতগামী ভিজিট ভিসাধারীদের এয়ারপোর্টে হয়রানি বন্ধ করা হোক।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে করোনা মহামারীর কারণে গত ৮/৯ মাস ধরে বন্ধ থাকা অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তন ও ভিজিট ভিসায় এসে ভিসা লাগানোর সুযোগ আবার তৈরি হওয়াতে প্রতিদিন নতুন নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু হচ্ছে কিন্ত ভিজিট ভিসাধারীদের বাংলাদেশের বিমানবন্দরে হয়রানির ফলে দেশীয় শ্রমিক আনতে বিপাকে পড়তে হচ্ছে ব্যবসায়ী ও কোম্পানির মালিকদের। ফলে বিগত ৮/৯ মাস ধরে দেশটিতে হাজার হাজার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু হয়েও লাভের মুখ দেখছেন না অনেকে। তারা সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
ভারত, পাকিস্তান, নেপাাল হতে যেখানে একজন লোক ২০/২৫ হাজার টাকা খরচ করে আমিরাতে আসছেন সেখানে বর্তমানে এয়ারপোর্ট কন্ট্র্যাক্ট করে বাংলাদেশ হতে ১ লাখ ৩০ হাজার থেকে ১ লাখ ৬০/৭০ হাজার টাকা খরচ করে আসতে হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের মালিকরা সকলের সহযোগিতা কামনার পাশাপাশি আমিরাতে ভিসা জটিলতা, শ্রমিক সংকট ও ভিজিট ভিসায় আমিরাতগামীদের বিমানবন্দরে হয়রানি বন্ধের জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
প্রবাসীদের প্রত্যাশা বিমানবন্দরে হয়রানি কমানো সহ আমিরাতের শ্রমিক সংকটের ব্যাপারে সরকার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।