নতুন শিক্ষাক্রমে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের পদ্ধতি চূড়ান্ত করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটির সভায় প্রস্তাবিত মূল্যায়ন পদ্ধতির ছোটখাটো সংশোধন ও পরিমার্জন সাপেক্ষে এটি চূড়ান্ত করা হয়। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। খবর বাংলানিউজের।
তিনি বলেন, পাবলিক পরীক্ষার মূল্যায়ন পদ্ধতি অনুমোদন করা হয়েছে। তবে সেখানে কিছু ছোটখাটো সংশোধন–পরিমার্জন আছে। আমরা আগে যেভাবে বলেছিলাম, ৫ ঘণ্টার পরীক্ষা, তা ঘণ্টা নয়, বেসিক্যালি হবে এক স্কুল কর্মদিবস অর্থাৎ একটা স্কুল সময় যা হয়, সেই সময়ের মধ্যে পরীক্ষা হবে।’ তিনি আরও বলেন, যেভাবে আমরা বলেছি, প্রশ্ন পদ্ধতিতে মূল্যায়নের ক্ষেত্রে ৬৫ শতাংশ লিখিত এবং ৩৫ শতাংশ কার্যক্রম–ভিত্তিক, তা আছে। যেভাবে সেভেন পয়েন্ট স্কেলের কথা বলেছি, তা আছে, শিখনকালীন এবং সামষ্টিক মূল্যায়ন আছে, সবই ঠিক আছে। ছোটখাটো কিছু সংশোধনী আছে।
এনসিটিবি চেয়ারম্যান বলেন, যারা জানুয়ারিতে দশম শ্রেণিতে উঠবে, তাদের থেকেই পাবলিক পরীক্ষায় এ পদ্ধতি বাস্তবায়ন শুরু হবে। পরিমার্জন ও ছোটখাটো সংশোধনীগুলো ফাইনাল করে পরে বিস্তারিত জানাব।