সাকিব আল হাসানের পারফরম্যান্সে এখন ভাটার টানই বেশি দেখা যায়। তার পরও ক্যারিয়ারের এই গৌধূলি বেলাতেও ঠিকই মাঝেমধ্যে পার্থক্য গড়ে দিচ্ছেন তিনি। আইএল টি–টোয়েন্টিতে রোববার এমআই এমিরেটসের হয়ে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে যেমন দেখালেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার। ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে ম্যাচটিতে চার ওভারে মাত্র ১৪ রান দিয়ে দুই উইকেট শিকার করেন তিনি। এরপর ব্যাট হাতে অপরাজিত থাকেন ১৭ রান করে। দলকে জিতিয়ে এ দিন ম্যাচ–সেরার স্বীকৃতি পান ৩৮ বছর বয়সী ক্রিকেটার। টি–টোয়েন্টি ক্রিকেটে এই নিয়ে ৪৫ বার ম্যান অব দা ম্যাচ হলেন তিনি। সেরার স্বীকৃতিতে এখন রাশিদ খান ও অ্যালেক্স হেলসের পাশে সাকিবের নাম। ৫২৪ ম্যাচ খেলে ৪৫ বার সেরা হয়েছেন হেলস, ৫০৪ ম্যাচ খেলে রাশিদ। তাদেরকে ছুঁতে সাকিবের লাগল ৪৬৫ ম্যাচ। টি–টোয়েন্টি ক্রিকেটে এই তিনজনের চেয়ে বেশিবার ম্যাচ সেরা হয়েছেন কেবল তিন ক্রিকেটর। যৌথভাবে তালিকার দুইয়ে আছেন কাইরন পোলার্ড ও গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। ৭২৮ ম্যাচ খেলে ৪৮ বার সেরা হয়েছেন পোলার্ড, ৪৮৯ ম্যাচ খেলে ৪৮ বার ম্যাক্সওয়েল। টি–টোয়েন্টির অনেক রেকর্ডের মতো এখানেও অনেকটা এগিয়ে থেকে সবার ওপরে ক্রিস গেইল। ৪৬৩ ম্যাচ খেলে ৬০ বার সেরার পুরস্কার জিতেছেন ‘ইউনিভার্স বস।’












