ট্রেড লাইসেন্স বিহীন এ শহর ব্যবহার করে কেউ ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবে না বলে হুঁশিয়ারি করেছেন চসিক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন। তিনি বলেন, এই শহরে ব্যবসা করতে হলে সরকারি নিয়মানুযায়ী ট্রেড লাইসেন্স থাকা আবশ্যক। অন্যথায় পরিকল্পিত নগরায়নের অন্তরায় হয়ে দাঁড়াবে। আগামী ১২ অক্টোবরে মধ্যে ট্রেড লাইসেন্স করার জন্য শেষ সময় নির্ধারণ করেছেন প্রশাসক। ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে ট্রেড লাইসেন্স নবায়নে সারচার্জ মওকুফ করা হবে বলেও ঘোষণা দেন তিনি। অন্যথায় ১৫ অক্টোবরের পর ট্রেড লাইসেন্স বিহীন ব্যবসায়ীদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সীলগালা করা হবে। গতকাল সোমবার চসিক প্রশাসক দপ্তরে পরিবহন ব্যবসায়ীদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রশাসক এসব কথাগুলো বলেছেন। তিনি রাস্তায় বা রাস্তার পাশে দীর্ঘক্ষণ মালামাল লোড-আনলোড করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, সর্বোচ্চ ২০ মিনিটের মধ্যে মালামাল লোড-আনলোড সারতে হবে। রাস্তা ভালো থাকলে এর সুফল ব্যবসায়ীরাই ভোগ করবেন। কথায় কথায় পরিবহন ব্যবসায়ীদের ধর্মঘট প্রসঙ্গে প্রশাসক বলেন, ধর্মঘট দিয়ে আমাদের ভয় দেখাবেন না। জিম্মি করার দিন শেষ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিক সচিব মোহাম্মদ আবু সাহেদ চৌধুরী, প্রশাসকের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম, রাজস্ব কর্মকর্তা শাহেদা ফাতেমা, এস্টেট অফিসার মো. কামরুল ইসলাম চৌধুরী, বাংলাদেশ ট্রাক কভার্ডভ্যান ও পণ্য পরিবহন মালিক ফেডারেশনের মহাসচিব মো. আবু মোজাফ্ফর, সহ সভাপতি এম কিবরিয়া দোভাষ, সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী জাফর আহমদ, ডিসি রোড ট্রাক মিনিট্রাক পিকআপ মালিক সমিতির সভাপতি মো. ইসলাম ইভান, মো. জামাল, তৌহিদুল আলম, মুফিজুর রহমান টিপু, মুফিজুর রহমান মুন্না, মনিরুল ইসলাম, মো. খলিল, মো. এমরান, এস এহছানুল করিম, মো. ফাহিম হোসেন বাবু, আবু বকর সিদ্দিক, মো. মিজানুর রহমান, মো. রাসেল প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।