হজের ব্যয় অত্যধিক বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশসহ বিশ্বের একাধিক দেশের কোটা পূর্ণ হচ্ছে না। বাংলাদেশের কোটা তিন ভাগের এক ভাগ খালি যাচ্ছে। এমনি অবস্থায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে যাতে সৌদি সরকার হজের ব্যয় কমিয়ে দেয়। বাংলাদেশ উদ্যোগ নিলে পাকিস্তান–ইন্দোনেশিয়া–ইরান–মিশর–তুরস্কসহ প্রভাবশালী মুসলিম দেশগুলো একমত থাকবে সৌদি সরকার যাতে তথাকার হজের ব্যয় অর্ধেকে নামিয়ে আনে। হজ্বযাত্রী কল্যাণ পরিষদের সভায় বক্তারা উপরোক্ত কথা বলেন। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় হজযাত্রী কল্যাণ পরিষদের সভা নগরীর স্টেশন রোডস্থ হোটেল প্যারামাউন্ট ইন্টারন্যাশনাল হল রুমে অনুষ্ঠিত হয়। পরিষদের সভাপতি আহমদুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মহাসচিব অধ্যক্ষ ডা. আবদুল করিম।
যুগ্ম মহাসচিব সালেহ আহমেদ সুলেমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন প্রফেসর ড. কাজী সাইফুদ্দীন, এড. আনোয়ারুল ইসলাম চৌধুরী, আবু মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম, এড. মুহাম্মদ ইলিয়াস, শহিদুল কাদের খান, এড. মো. ছমি উদ্দিন, কাজী আরিফুল ইসলাম, সফিউল আলম, এড. নুরুল আলম চৌধুরী, মুহাম্মদ নঈম নিমু, এড. আবুল কাশেম আদনান, খোরশেদ আলম, আবুল কাশেম, মুহাম্মদ ইকবাল প্রমুখ। সভায় বক্তারা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং ধর্ম উপদেষ্টার নেতৃত্বে গত হজ সুন্দর ও সুচারুভাবে পরিচালিত হওয়ায় ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, আগামী হজে চট্টগ্রাম থেকে সাগর পথে যাতে হজযাত্রী হজে প্রেরণ করা হয়। এছাড়াও সভায় ঢাকা উত্তরায় যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্থ হয়ে অনেক শিশু ইন্তেকালে শোক প্রকাশ করে হজ্বযাত্রী কল্যাণ পরিষদ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।