গত তিন মাস আগে জাহাজে উঠেছিলেন আতিকুল্লাহ খান। মাঝে জাহাজটি বাংলাদেশে আসলে গত মাসে কয়েক ঘন্টার জন্য বাসায় এসেছিলেন।
সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাতে জিম্মি এমবি আবদু্ল্লাহর চিফ অফিসার আতিকুল্লাহ খানের ছোট ভাই আসিফুল্লাহ খান কথাগুলো বলছিলেন।
তিনি জানান, জাহাজটি আফ্রিকার মোজাম্বিক থেকে দুবাই যাচ্ছিল। পথিমধ্যে জাহাজটি ভারত মহাসাগরে সোমালিয়ার জলদস্যুদের কবলে পড়ে।
জানা যায়, চন্দনাইশের বরকল ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের খানবাড়ির মৃত ডা. নুরুল আলমের ছেলে আতিকুল্লাহ বাংলাদেশি জাহাজ আবদু্ল্লাহ’র চিফ অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিল।
আতিকুল্লাহর ছোট ভাই আসিফ উল্লাহ খান জানান, গতকাল সন্ধ্যায় ইফতারের আগেও মা’সহ সবার সাথে কথা বলেছেন। এরপরই জলদস্যুরা তার মোবাইল ফোন নিয়ে ফেলে। আতিকুল্লাহর স্ত্রী ও তিন কন্যা সন্তান রয়েছে।
বরকল ইউপি চেয়ারম্যান আবদুর রহিম চৌধুরী জানান, বরকল ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মৃত ডাক্তার নুরুল আলম খানের ছেলে আতিকুল্লাহ খান এলাকার খুবই ভালো ছেলে।
এলাকার করো সাথে কোন ধরনের ঝামেলাও নেই। সবার সাথে ছিল সু-সম্পর্ক। গত বছর বরকল হাই স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পূর্ণমিলনী অনুষ্টান করেছিলেন এবং প্রাক্তন শিক্ষার্থী পরিষদের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।