সোনালী আড়ম্বরে সোনার হাসির কী বিকেল!
চাঁদ ওঠা নামা মুখ তোমার
অনন্য সাধারণ লাগছে
ভাবছি–এই মুখ কখনো কি দেখেছি আর?
নাকি এই প্রথম?
এই কাঠের উপর রোদ পড়া?
সোনার ওপর
হাতের লেখার মতো হরফ মালার চিঠি
মুখটি দেখার দৃশ্যটি সেই শৈশবের
অগোছালো মতো
হিজিবিজি অলংকারতত্ত্ব।
গোপনীয়তার ধাঁধায় পত্রের শরম মুষ্ঠি খোলা
যেনো মন খোলা চোখ খোলা!
বন্ধুর শ্বাস–প্রশ্বাস অতি নিকটের পর
নিকটের নাসিকার সাথে
অনিশেষ ফাঁক দুই নি:শ্বাসের পর্বে যায়।
নিঃশ্বাসের পর্ব যে দুইটি।