চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় আসামির দায়ের কোপে কবজি হারানো পুলিশ কনস্টেবল জনি খানকে হাসপাতালে দেখতে গেলেন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া। গতকাল রাত সাড়ে ৮টার দিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুরস্থ আল–মানার হাসপাতালে দেখতে গিয়ে জনির চিকিৎসার খোঁজ খবর নেন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকদের জনির চিকিৎসার বিষয়ে আন্তরিক হওয়ার অনুরোধ জানান। এ ব্যাপারে ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, আসামি ধরতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের কবজি হারানোর বিষয়টি স্মরণীয় হয়ে থাকবে। পাশাপাশি পুলিশের আইজিপি ও তড়িৎ গতিতে হাত জোড়া লাগানো চিকিৎসকও দেশের মানুষের প্রশংসায় ভাসছেন। এজন্য ওই চিকিৎসককে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীর পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। অন্যদিকে, দ্রুত হাত জোড়া লাগানোর ফলে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার সক্ষমতাকে আরেকবার প্রমাণ করেছে চিকিৎসকরা। এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তি শীঘ্রই আইনের আওতায় আসবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। আমি এই বিষয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলেছি।
গত ১৫ মে লোহাগাড়ার পদুয়া লালারখীল এলাকায় আসামি ধরতে গিয়ে আসামির দায়ের কোপে হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় জনির। পরে ঢাকায় টানা ১০ ঘণ্টা অপারেশন শেষে তার হাতের কবজি জোড়া লাগাতে সক্ষম হন চিকিৎসক। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।












