সুস্থ ধারার সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে পৃষ্ঠপোষকতা দরকার

ইকবাল পিন্টু

আজাদী প্রতিবেদন | বুধবার , ২১ জুন, ২০২৩ at ৪:৫২ পূর্বাহ্ণ

আধুনিক গানের শিল্পী ইকবাল পিন্টু আজাদীকে বলেন, সঙ্গীত জীবনের অমিয় ফল্গুধারা। জীবনকে আনন্দময় করতে এবং পারস্পরিক সৌহার্দ্য তৈরিতে সঙ্গীতের অবদান অপরিসীম। সঙ্গীতের মধ্যে অফুরন্ত প্রাণ সঞ্জীবনী শক্তি লুকিয়ে রয়েছে। সঙ্গীত এমনি একটি অমিয়ধারা, যা ধনীগরিবের বিভেদ গুছিয়ে দেয়, ধর্মবর্ণের বিভেদ গুছিয়ে দেয়। এক মহামিলন সৃষ্টি করার ঐশ্বরিক ক্ষমতা সুরের মধ্যে নিহিত রয়েছে।

তিনি বলেন, সঙ্গীত সমাজের চিত্র তুলে ধরে যুগে যুগে উত্তরণের নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে। সঙ্গীত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধকালীন সাহস যুগিয়েছে, প্রাণ সঞ্চার করছে। যুদ্ধজয়কে ত্বরান্বিত করেছে।

ইকবাল পিন্টু বলেন, আজ বিশ্ব সঙ্গীত দিবসে শুধু এইটুকু বলতে চাই, বৈচিত্র্যময় সুরের ধারায় সঙ্গীত এগিয়ে চলুক বিশ্বচরাচরে। তবে দুঃখের সাথে বলতে হয়, আমাদের দেশে সঙ্গীতের পৃষ্ঠপোষকতা একেবারে নেই বললেই চলে। তাই সুস্থ ধারার সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে সঙ্গীতশিল্পীদের সামজিক ও রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দরকার।

পূর্ববর্তী নিবন্ধকাজীর দেউড়িতে পাজেরোর সাথে সংঘর্ষে টেক্সিচালক আহত
পরবর্তী নিবন্ধসঙ্গীতে আমরা ক্রমেই পরনির্ভরশীল হয়ে উঠছি