রফিজ গ্রুপের চেয়ারম্যান, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক ও আসন্ন এফবিসিসিআই নির্বাচনে সভাপতি পদপ্রার্থী ড. পারভেজ সাজ্জাদ আকতার বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চট্টগ্রাম বন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতির হৃদপিণ্ড, আমদানি ও রপ্তানি হচ্ছে রক্তনালী। সুন্দর বাংলাদেশ গড়ার জন্য আমাদেরকে সময়োপযোগী করে চট্টগ্রাম বন্দরের উন্নয়নে কাজ করতে হবে।
ড. পারভেজ সাজ্জাদ আকতার গত রোববার রাতে বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস এসোসিয়েশনের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত ব্যবসায়ীদের মিলনমেলায় বক্তব্য রাখছিলেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তিত্ব দৈনিক আজাদী সম্পাদক এম এ মালেক ও পরিচালনা সম্পাদক ওয়াহিদ মালেক। মিলনমেলায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস এসোসিয়েশনের সভাপতি সৈয়দ মো. আরিফ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায়ী নেতা ইকরামুল হক, আব্দুল খালেক পারভেজ, মোহাম্মদ ইউনুছ, শাহ জালাল, বাবুল আকতার, বেলায়েত হোসেন, কবির উদ্দিন ভূঁইয়া, মাহাবুব রানা, আবদুল মান্নান, খায়রুল আলম সুজন, ইমরান ফাহিম নুর প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে সৈয়দ মোহাম্মদ আরিফ বলেন, ড. পারভেজ সাজ্জাদ আকতার আমার বয়সে ছোট। কিন্তু উনি যখন বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস এসোসিয়েশনের সভাপতি ছিলেন আমি সহ–সভাপতি ছিলাম, কেননা আমি মনে করি বয়স নয় দক্ষতাই মানুষকে যোগ্য করে তোলে। তিনি গত ৩২ বছর বন্দর উন্নয়ন, কাস্টমস, আমদানি এবং রপ্তানি নিয়ে এবং ২৮ বছর যাবৎ এফবিসিসিআইতে সংশ্লিষ্ট থেকে দেশের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। একজন শিক্ষিত, মার্জিত, ভদ্র এবং একজন দক্ষ ব্যবসায়ী সংগঠক হিসেবে তিনি এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি হওয়ার যোগ্যতা রাখেন। তিনি তার মেধা এবং অভিজ্ঞতা দিয়ে ক্ষুদ্র মাঝারি এবং বৃহৎ ব্যবসায়ীদের জন্য কাজ করার যোগ্যতা রাখেন ।
ড. পারভেজ সাজ্জাদ আকতার বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যাপক উন্নয়ন করতে হবে। আমদানি ও রফতানির ব্যয় কমাতে হবে। আমাদের রফতানি বাড়াতে হবে। দক্ষ কর্মী তৈরি করতে হবে। কাস্টমস এবং বন্দরের কাজ সহজ এবং আধুনিক করতে হবে। চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের এই মিলনমেলায় চট্টগ্রাম বন্দরের উন্নয়ন নিয়ে বিভিন্ন সংগঠনের সভাপতি ও ইসি সদস্যরা বক্তব্য রাখেন।