সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের সেই চিকিৎসক ও জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বরখাস্ত

কক্সবাজার প্রতিনিধি | শুক্রবার , ৪ অক্টোবর, ২০২৪ at ৫:০০ পূর্বাহ্ণ

কক্সবাজারের রামুতে অবস্থিত বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বুরি) আবেদন না করে চাকরি পাওয়া সেই চিকিৎসা কর্মকর্তা (শিক্ষানবিশ) ডা. ফাতেমা রহমানকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বুরির মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. তৌহিদা রশীদ স্বাক্ষরিত এক আদেশে তাঁর চাকরি অবসানের কথা জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০২২ সালের ২৯ আগস্ট বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটে যোগদানের পর শিক্ষানবিশ হিসেবে চাকরির মেয়াদকালে তার আচরণ ও কর্ম সন্তোষজনক নয়। এ বিষয়ে তাকে বিভিন্ন সময়ে সতর্ক ও কারণ দশার্নোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তার কার্যক্রমের রেকর্ড অনুযায়ী কর্মদক্ষ হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এ ছাড়া সম্প্রতি বুরির নিরীক্ষা দল মেডিকেল অফিসারের নথিতে আবেদন না করা সত্ত্বেও তাকে জালজালিয়াতির মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। এসব কারণে সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের কর্মচারী চাকরি প্রবিধানমালা ও নিয়োগপত্রের শর্তাবলী অনুযায়ী ফাতেমা রহমানের চাকরি অবসান করা হয় বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়। একই দিন বুরির মহাপরিচালকের স্বাক্ষরে অপর এক প্রজ্ঞাপনে সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (শিক্ষানবিশ) সীমা রানীর চাকরি অবসান করা হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের বায়োলজিক্যাল ওশানোগ্রাফি বিভাগে সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নিয়োগে চাওয়া শিক্ষাগত যোগ্যতা তার নেই। চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে এই পদে ডক্টরেট ডিগ্রি, স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি চাওয়া হয়েছে। তিনি চাকরির আবেদনে ডক্টরেট ডিগ্রিতে অধ্যয়ন আছেন উল্লেখ করলেও অদ্যাবদি সনদ জমা দেননি। প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির শর্তানুযায়ী তার কোনো স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি নেই। তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ডিগ্রি (পাস) কোর্স সম্পন্ন করেছেন। সেই প্রেক্ষিতে নিয়োগের বাছাই কমিটি তার আবেদন বাতিল করে। তারপরও অনিয়মের মাধ্যমে তিনি এ পদে নিয়োগ পেয়েছেন বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

কক্সবাজার প্রতিনিধি ম

কক্সবাজারের রামুতে অবস্থিত বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বুরি) আবেদন না করে চাকরি পাওয়া সেই চিকিৎসা কর্মকর্তা (শিক্ষানবিশ) ডা. ফাতেমা রহমানকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বুরির মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. তৌহিদা রশীদ স্বাক্ষরিত এক আদেশে তাঁর চাকরি অবসানের কথা জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০২২ সালের ২৯ আগস্ট বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটে যোগদানের পর শিক্ষানবিশ হিসেবে চাকরির মেয়াদকালে তার আচরণ ও কর্ম সন্তোষজনক নয়। এ বিষয়ে তাকে বিভিন্ন সময়ে সতর্ক ও কারণ দশার্নোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তার কার্যক্রমের রেকর্ড অনুযায়ী কর্মদক্ষ হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এ ছাড়া সম্প্রতি বুরির নিরীক্ষা দল মেডিকেল অফিসারের নথিতে আবেদন না করা সত্ত্বেও তাকে জালজালিয়াতির মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। এসব কারণে সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের কর্মচারী চাকরি প্রবিধানমালা ও নিয়োগপত্রের শর্তাবলী অনুযায়ী ফাতেমা রহমানের চাকরি অবসান করা হয় বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়। একই দিন বুরির মহাপরিচালকের স্বাক্ষরে অপর এক প্রজ্ঞাপনে সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (শিক্ষানবিশ) সীমা রানীর চাকরি অবসান করা হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের বায়োলজিক্যাল ওশানোগ্রাফি বিভাগে সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নিয়োগে চাওয়া শিক্ষাগত যোগ্যতা তার নেই। চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে এই পদে ডক্টরেট ডিগ্রি, স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি চাওয়া হয়েছে। তিনি চাকরির আবেদনে ডক্টরেট ডিগ্রিতে অধ্যয়ন আছেন উল্লেখ করলেও অদ্যাবদি সনদ জমা দেননি। প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির শর্তানুযায়ী তার কোনো স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি নেই। তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ডিগ্রি (পাস) কোর্স সম্পন্ন করেছেন। সেই প্রেক্ষিতে নিয়োগের বাছাই কমিটি তার আবেদন বাতিল করে। তারপরও অনিয়মের মাধ্যমে তিনি এ পদে নিয়োগ পেয়েছেন বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

পূর্ববর্তী নিবন্ধআ. লীগই দেশে বিচারবহির্ভূত হত্যা চালু করেছে
পরবর্তী নিবন্ধভাড়া কমাতে গড়িমসি চবি কটেজ মালিক সমিতির