সন্দ্বীপ উপজেলার সারিকাইত ইউনিয়ন থেকে আবদুল গনি (৪০) নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে চৌকাতলী গ্রামের উপকূল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করেছে সন্দ্বীপ থানা পুলিশ। আবদুল গনি বান্দরবান জেলার লামা উপজেলার ফাঁসিয়াখালী গ্রামের মহেশখালী পাড়ার বাসিন্দা। তিনি নোয়াখালীর ভাসানচরে থাকতেন। খবর বাংলানিউজের। সন্দ্বীপ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ আজমগীর জানান, চরের ওপর একজনের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় লোকজন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। ময়না তদন্তের জন্য মরদেহটি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মরদেহটির কাঁধে একটি ব্যাগ পাওয়া যায়। ব্যাগের ভেতর থেকে আবদুল গনির জাতীয় পরিচয়পত্র খুঁজে পাওয়া যায়। পরে লামা থানায় যোগাযোগ করে পরিচয় নিশ্চিত করা হয়। পরিবারের সদস্যদের চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের মর্গে আসার জন্য বলা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ভাসানচর থেকে সন্দ্বীপের দিকে আবদুল গনি আসার সময় পানিতে ডুবে মারা গেছেন। নৌ দুর্ঘটনার আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের। প্রাথমিকভাবে মরদেহের শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি।











