নজরুল ইসলাম চৌধুরী এমপি বলেছেন, শঙ্খনদীর ভাঙনে এখন আর কাউকে বসতঘর হারাতে হয় না। নদীর ভাঙনপ্রবণ সব এলাকায় ব্লক বসানো হয়েছে। যেখানে নদীর ভাঙনে বাপ-দাদার ভিটে মাটি হারানো মানুষের আর্তনাদে বাতাস ভারী হয়ে উঠতো সেখানে পাকা ব্লকে বসে মানুষ এখন আনন্দে গান গায়। চার শত কোটি টাকা ব্যয়ে শঙ্খনদীর ভাঙ্গন রোধে বসানো ব্লকের কারনে নদীর পাড় এখন পর্যটন এলাকায় পরিণত হয়েছে। তিনি গত বৃহস্পতিবার সাতকানিয়ায় নব নির্মিত বাজালিয়া ইউনিয়ন কমপ্লেঙের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, সাতকানিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম এ মোতালেব।
বাজালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তাপস কান্তি দত্তের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখনে ধর্মপুর ইউপি চেয়ারম্যান নাছির উদ্দিন টিপু, কেঁওচিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ওচমান আলী, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মনির আহমদ, সাতকানিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী, শেরে বাংলা উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোসাদ্দেকুর রহমান আজাদ সিকদার, সোলাইমান বাশি, জহির উদ্দিন, মুহাম্মদ জসীম উদ্দিন ও ইউপি সদস্য মো. নাছির উদ্দিন।