তেমন সামর্থ্য নেই। কোনোমতেই চালাতে হয় পড়াশোনা। তাই চলাচলের ক্ষেত্রে চড়তে হয় লোকাল বাস কিংবা টেম্পু–টমটমে। বলছি শিক্ষার্থীদের কথা, যারা কিনা রাস্তায় চলাফেরা করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন লোকাল বাসে করে যাতায়াত করে। যারা কিনা যাতায়াত করে শত ভোগান্তি আর দুশ্চিন্তা নিয়ে, তাদের চিন্তা এই যে কবে তারা শিকার হচ্ছে বিভিন্ন ছিনতাইকারীর হাতে। কবে যে ছিনতাই হয়ে যায় তাদের শখের মোবাইলটা। যে মোবাইলটা দিয়ে সে তার পড়াশোনা চালায় কোনোমতে। লোকাল বাসে থাকাকালে তারা চিন্তায় থাকে কখন যে তাদের পকেটমারের খপ্পরে পড়তে হয়। হারাতে হয় পরিবার থেকে পাঠানো সামান্য অংকের টাকাটা। যেটা দিয়ে কিনা সে মাস দিব্যি পার করে দিতে পারে। অন্তত এর একটা সমাধান হওয়া চাই। যাত্রা পথ হোক স্বাচ্ছন্দ্যে প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীর। এর বিহিত ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। নিশ্চিন্তে লেখাপড়ার পাশাপাশি ছিনতাইকারীদের হাত থেকে রক্ষা পাক শিক্ষার্থীরা, রক্ষা পাক তাদের মহামূল্যবান ডকুমেন্টস থেকে শুরু করে যাবতীয় শিক্ষা সামগ্রী। এর জন্য প্রশাসনের সুনজর বাড়াতে হবে, বাড়াতে হবে এসব ছিনতাইকারী দমনে তাদের তৎপরতা। এতে করে শিক্ষার্থীরা মুক্তি পাবে নানা হয়রানি, ভোগান্তি আর দুঃচিন্তা থেকে।
তৌহিদ–উল বারী
শিক্ষার্থী, বাকলিয়া সরকারি কলেজ, চট্টগ্রাম।