রেয়াজুদ্দিন বাজারের ব্যবসায়ীরা সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজদের হাতে জিম্মি

বণিক কল্যাণ সমিতির প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা

| মঙ্গলবার , ২১ নভেম্বর, ২০২৩ at ৮:১০ পূর্বাহ্ণ

রেয়াজুদ্দিন বাজারে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি এবং ব্যবসায়ীদের উপর হামলার প্রতিবাদে রেয়াজউদ্দিন বাজার বণিক কল্যাণ সমিতির উদ্যোগে গত রোববার দুপুর ১২টা পর্যন্ত আর.এস রোডে রেয়াজুদ্দিন বাজারের সকল দোকান বন্ধ রেখে ধর্মঘট, প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। রেয়াজুদ্দিন বাজার বণিক কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. ছালামত আলীর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মো. আবুল কালাম ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ফারুক শিবলীর যৌথ সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন ৩১ নং আলকরণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবদুস সালাম মাসুম। বক্তব্য রাখেন, তামাকুমন্ডি লেইন বণিক কল্যাণ সমিতির সভাপতি সরোয়ার কামাল, সাধারণ সম্পাদক আহাম্মদ কবির দুলাল, সিনিয়র সহ সভাপতি ফারুক এ.আজম, আর.এস. রোড ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম, সাধারণ সম্পাদক ছাগির মো. মানিক, বাহার লেইন ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম, মোবাইল ব্যবসায়ি সমিতির সভাপতি মো. আরিফুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিম উদ্দিন, রেয়াজুদ্দিন বাজার বণিক কল্যাণ সমিতির সহসভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন, জানে আলম, সাধারণ সম্পাদক মো. আবুল কালাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ফারুক শিবলী, কাজী মো. মাহবুবুর রহমান, কাজী মো. ইদ্রিস, জাফর আহম্মদ, মো. কফিল উদ্দিন, মো. মেহেরাজ, মো. আবদুল মোমেন, মো. ছালাহ উদ্দিন, মোহাম্মদ মিনহাজ উদ্দিন, মো. মাহমুদুল হক, মো. লিটন, এস.এম মিজানুর রহমান, মো. রুবেল প্রমুখ।প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেন, ঐতিহ্যবাহী রেয়াজুদ্দিন বাজারে ব্যবসায়ীরা চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ এবং মাদক ব্যবসায়ীদের হাতে আজ জিম্মি হয়ে আছে। তারা ইতোমধ্যে বাজারের শাহ আমানত মার্কেটের মোবাইল ব্যবসায়ীদের উপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে লুটপাট করেছে। এ ব্যাপারে মামলা হলেও সন্ত্রাসীরা এখনো ধরা ছোঁয়ার বাইরে রয়েছে। বক্তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, চট্টগ্রামের বৃহত্তম রেয়াজুদ্দিন বাজার এখন সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজদের বিচরণ কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। ব্যবসায়ীরা প্রতিনিয়ত ভয় ও আতংকে ব্যবসা বাণিজ্য করছে। সমিতির নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে রেয়াজুদ্দিন বাজারে চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ এবং মাদককারবারীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে বলেন, অন্যথায় আমরা কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হব। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধ৮ মাস পর গ্রামে ফেরা ৫৭ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
পরবর্তী নিবন্ধমোহাম্মদ জমিরের ২০তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত