রাউজানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পুলক কান্তি দে নামে এক ভুয়া চক্ষু চিকিৎসককে অর্থদণ্ড দিয়ে ভবিষ্যতে এমন কাজে জড়িত হবে না এমন মুচলেকা নিয়ে ছেড়েছেন।
উপজেলার প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, গত ৯ জুলাই মঙ্গলবার চোখের মত স্পর্শকাতর স্থানে চিকিৎসা দেয়ার অভিযোগ পেয়ে রাতেই ভ্রাম্যমান আদালত আইনে অভিযানে নামেন রাউজান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অংগ্যজাই মারমা।
তিনি উপজেলা সদরের জলিলনগর আবসার মার্কেটে হানা দেন এক চক্ষু চিকিৎসকের চেম্বারে। অভিযানকালে কাগজপত্র পরীক্ষা করে দেখেন চক্ষুচিকিৎসার নামে চেম্বার খুলে বসা পুলক কান্তি দে’র চিকিৎসার দেয়ার মত অনুমোদন নাই। এখানে চেম্বার খুলে বসার আগে একজন চক্ষুচিকিৎসকের ব্যক্তিগত সহকারি হিসাবে কাজ করেছিলেন বলে তিনি দাবি করেন। দিয়ে আসছেন। সর্বশেষ ভ্রাম্যমান আদালত চোখের মত স্পর্শকাতর স্থানে চিকিৎসা সেবায় চেম্বার সাজিয়ে বসা পুলককে এক লাখ টাকার অর্থদণ্ড প্রদান করেন। ভবিষ্যতে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে চিকিৎসা করবেন না মর্মে মুচলেখা নিয়ে তার চেম্বার বন্ধ করে দেন। এসময় নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সুমন ধর।অভিযান পরিচালনাকারী ম্যাজিস্ট্রেট অংগ্যজাই মারমা বলেন, যেখানে ভুয়া চিকিৎসকদের তৎপরতা দেখা যাবে সেখানেই অভিযান চালানো হবে। উল্লেখ্য যে ভুয়া চক্ষু চিকিৎসক পুলক পটিয়া উপজেলার বাসিন্দা।