প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমদ গতকাল শনিবার সকালে ফটিকছড়ির মাইজভান্ডার দরবার শরীফ জেয়ারত করেছেন। তিনি মাইজভান্ডার আধ্যাত্ম শরাফতের প্রতিষ্ঠাতা গাউছুল আজম মাওলানা শাহ সূফি সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারী, গাউছুল আজম শাহ সূফি সৈয়দ গোলামুর রহমান মাইজভান্ডারী, শাহ সূফি সৈয়দ আবুল বশর মাইজভান্ডারী, শাহ সূফি সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারী, সৈয়দ ফরিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারী, শাহসূফি সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারীর মাজার জেয়ারত করে দেশ ও বিশ্ববাসীর কল্যাণে দোয়া কামনা করেন। মোনাজাত পরিচালনা করেন, দরবারের শাজ্জাদানশীন শাহ সূফি সৈয়দ এমদাদুল হক মাইজভান্ডারী, শাহ সূফি সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী, শাহ সূফি সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভান্ডারী।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল ড. আজিজ আহমদ ভূঁইয়া, প্রধান বিচারপতির একান্ত সচিব মো. শরিফুল আলম ভূঁইয়া, স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন, চট্টগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ মো. সাইফুল ইসলাম, চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ মো. নুরুল ইসলাম, ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী, নানুপুর ইউপি চেয়ারম্যান মুহাম্মদ নুরুন্নবী রৌশন, ফটিকছড়ি কোর্টের এলজিপি এডভোকেট মুহাম্মদ নসরত আলম বাবর, খাদেম মাওলানা নূরুল ইসলাম ফোরকানী, গাজী সালাহউদ্দিন, ইউপি সদস্য মোহাম্মদ তৌহিদুল আলম ও মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম।
আওলাদগণের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ সহিদুল হক মাইজভান্ডারী, শাহজাদা সৈয়দ ফরহাদ উদ্দিন মাইজভন্ডাারী, শাহজাদা সৈয়দ শাহাদাত উদ্দিন মাইজভান্ডারী, শাহজাদা সৈয়দ জুবায়ের আহমদ মাইজভান্ডারী, শাহজাদা সৈয়দ ইরফানুল হক মাইজভান্ডারী, শাহজাদা সৈয়দ রুবাব মাইজভান্ডারী।
জেয়ারত শেষে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমদ মাইজভান্ডার দরবারের আওলাদ এবং সফরসঙ্গীদের নিয়ে তার বোন জামাই সৈয়দ ফরহাদ উদ্দিন মাইজভান্ডারীর সৌজন্যে আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেন। পরে প্রধান বিচারপতিকে মাইজভান্ডারী ত্বরিকার বিভিন্ন স্মারকগ্রন্থ এবং ক্রেস্ট উপহার দেন মাইজভান্ডারী দরবারের সাজ্জাদানশীন সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী। পরে প্রধান বিচারপতি চট্টগ্রামের উদ্দেশে মাইজভান্ডার ত্যাগ করেন।